ফ্রেঞ্চ ফ্রাই

ফ্রেঞ্চ ফ্রাই--------
উপকরণ-
আলু আধা কেজি
তেল এক লিটার (পুনরায় ব্যবহার যোগ্য)
পানি ১ টেবিল চামচ
লবণ ১/২ চা চামচ
বিট লবণ স্বাদ মত
সাদা গোল মরিচ স্বাদ মত
প্রণালী-
মুচমুচে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ভাজাতে হয় ডুবো তেলে। অল্প তেল হলে চিপস গায়ে গায়ে লেগে যায়। তবে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ভাজতে গেলে যেহেতু তেল পোড়ে না, এই তেল আপনি রেখে দিতে পারেন বয়ামে এবং ফ্রেঞ্চ ভাজতে হলেই এই তেলে ভাজবেন। কিংবা ব্যবহার করতে পারেন অন্য ভাজাতেও। ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ভাজায় যে তেল পুড়ে যায় না, সেটা ভাজার পরেও তেলের পরিষ্কার রঙ দেখেই নিশ্চিত হতে পারবেন। আলুকে কেটে নিন ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের আকারে। লক্ষ্য রাখুন সব গুলো চিপস যেন কমবেশি একই আকারের হয়। এতে সুন্দর সিদ্ধ হবে। কাটা হলে আলুকে কমপক্ষে এক ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর পানি ফেলে ভালো করে আরও ২/৩ বার ধুয়ে নিন ও ঝাঁঝরিতে পানি ঝরতে দিন। লক্ষ্য করলে দেখবেন যে আলু ধোয়ার পর সাদাটে রঙের পানি বের হয়। এটা হচ্ছে আলুর বাড়তি স্টার্চ, একে ধুয়ে না ফেললে চিপস আঠালো ও স্যাঁতসেঁতে হয়ে যাবে। চিপসকে মুচমুচে করার এটা হচ্ছে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তেলকে মাঝারি আঁচে আগুন গরম করে নিন। তারপর পানি ঝরানো আলু দিয়ে দিন তেলে এবং ভাজা হতে দিন। আঁচ মাঝারির চাইতে একটু বেশি রাখুন। আলুকে সিদ্ধ করার যন্ত্রণায় একেবারে যেতে হবে না। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন। ডুবো তেলে থাকলে অবশ্য প্রয়োজন নেই। চিপস যখন সোনালি রঙ ধরতে শুরু করবে, তখন ১ টেবিল চামচ পানিতে হাফ চা চামচ লবণ গুলিয়ে চিপসের মাঝে ছড়িয়ে দিন। হ্যাঁ, লবণ গোলানো পানি তেলে দিতে হবে। ভয়ের কিছুই নেই, ছিটবে না। এতে নিখুঁত লবন্সের স্বাদ আসবে চিপসে, একেবারে সমান ভাবে। লবণ খেতে না চাইলে এভাবে দিবেন না। বিট লবণ ও গোল মরিচ এক সাথে মিশিয়ে রাখুন। এটাও চাইলে পরিহার করতে পারেন। চিপস কে সোনালি লাল করে ভেজে নিন, ঝাঁঝরি দিয়ে ভালো ছেঁকে তেল থেকে তুলুন। টিস্যুর ওপরে রেখে বিট লবণ ও গোল মরিচ দিয়ে একটু টস করুন

লুচি তৈরি রেসিপি



লুচি তৈরি
লুচি আমাদের দেশের একটি খুবই উল্লেখযোগ্য খাবার । ময়দাকে ময়ান দিয়ে ভাল করে মেখে তারপর বেলনচাকিতে বেলে নিয়ে ঘিতে ভেজে লুচি তৈরি করা হয় । ভাজার পর লুচি সাধারণত ফোলে । যে ফোলা লুচির উপর এবং নিচের স্তর বা অংশটি সমান পাতলা হয় (একটি মোটা অপরটি সরু নয়)তাকে ফুলকো লুচি বলে । ফুলকো লুচি সাধারণত বেগুনভাজা, আলুর দম বা মাংসের সাথে খাওয়া হয় । ইহা উল্লেখযোগ্য যে বর্তমানে ঘি এর অত্যধিক দামের কারনে লুচি ডালডা বা অন্যান্য তেলে ভেজেও খাওয়া হয় ।

তৈরির প্রক্রিয়া উপকরণ : 
ময়দা ৪ কাপ, নারিকেলের দুধ ১ কাপ, লবণ আধা চা চামচ, তেল বা ঘি ৩ কাপ।

যেভাবে তৈরি করবেন
১.৩ টেবিল চামচ ময়দা ঘি ও লবণ দিয়ে ময়ান করুন। ২.ময়ান নারিকেলের দুধ দিয়ে মাখিয়ে ১০ মিনিট ঢেকে রেখে দিন। ৩. ছোট আকারে রুটি বেলে ডুবো তেলে ভেজে তুলুন। গরম গরম পরিবেশন করুন।

Ref- Net

 

মুরগীর কোর্মা রেসিপি

মুরগীর কোর্মা 
মুরগীর কোর্মা ঈদের দিনের একটা জনপ্রিয় খাবার। আমাদের দেশের কমবেশী সব বাড়িতে এই রান্না হয়ে থাকে। তাই বলা যায় যে এই রান্নার রেসিপিও আছে অনেক রকম। প্রিয় পাঠকদের জন্য আজকে মুরগীর কোর্মা রান্নার একটা খুব সহজ রেসিপি দেয়া হলো।
উপকরন
মুরগি ৮-১০ টুকরা
সাদা দই ১ কাপ
পেয়াজ ভাজা ১ কাপ
রসুন বাটা ৩ টেবিল চামচ
আদা বাটা ৪ টেবিল চামচ
ঘী অথবা তেল পরিমান মতো
এলাচি ৫/৬ টি
তেজপাতা ৪/৫ টি
গরম মশলা ১ টেবিল চামচ
কারি পাউডার ১ টেবিল চামচ
জিরা ১/২ চা চামচ
লবন স্বাদ অনুযায়ী
প্রস্তত প্রনালী 
মুরগী দই দিয়ে মাখিয়ে ১ ঘন্টা ম্যারিনেট করতে হবে। এবার একটি হাড়িতে তেল/ ঘী দিয়ে এক এক করে সব মশলা দিয়ে ১০ মিনিট ভুনতে হবে। এরপর দই মাখানো মুরগী দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে মুরগী সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত। এরপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিয়ে কিসুক্ষন রেখে মাংশের উপর তেল উঠলে বেরেশ্তা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।
সাহাদাত উদরাজী
Ref-NET

দেশী মুরগীর রোস্ট ঈদ স্পেশাল রেসিপি

ঈদ স্পেশাল রেসিপি 
by -Godhuli Roddur
 ----------------------------- 
সামনে ঈদ, তাই রোস্টের রেসিপিটা দিচ্ছি অনেকের কাজে লাগবে আশা করছি কারন রেসিপিটা খুবি মজাদার, এটা আমার কথা নয় যারা খেয়েছে তাদের কথা
উপকরণ :
দেশী মুরগীর রোস্ট  -৫ টা ( ৪ টুকরা করে নেয়া) টক দ্ই-দেড় কাপ টমেটো সস- ৩ ভাগের ১ কাপ বা আধা কাপ ( রং টা ভালো আনতে ,সামান বেশী দিতে পারো তবে খুব বেশী দিলে টেস্ট পাল্টে যায়) পেয়াজ বাটা- ৩ কাপ( মাপার কাপ) রসুন বাটা-৩টেবিল চামচ আদা বাটা-৪টেবিল চামচ টালা ধনিয়া গুড়া- ১ টেবিল চামচ লাল মরিচ গুড়া-২-৩ চা চমচ বা পছন্দমতো কাঠ বাদাম বাটা- ৩ টেবিল চামচ( বাটার পরের মাপ) কিসমিস বাটা- ৩টেবিল চামচ( বাটার পরের মাপ) পোস্ত দানা বাটা- ২ চা চামচ কাটা পেয়াজ-১কাপ( বেরেস্তা করে রাখতে হবে) কাঁচা মরিচ-১০/১৫টা অধর্েক কাটা বাকিটা আস্ত বা তোমার ইচ্ছা মত লবন -স্বাদমতো তেল -১/২কাপ রোস্ট রান্নার জন্য ,ভাজা তেল থেকে নেওয়া যাবে। (আর ভাজার জন্য যতটুকু দরকার সেটা প্রয়োজন মত নিতে হবে) ঘি-৩/৪কাপ কেওড়া জল-১ চা চামচ অনেক ঘন দুধ বা গুড়া দুধ- আধা কাপ পানি- প্রয়োজন মতো জর্দার রং- অপশনাল মুরগীতে মেখে ভাজঁতে পারো ( আমি ব্যবহার করি না) শুকনা মশলা তৈরীঃ এলাচ-৬টুকরা দারচিনি-৪ টুকরা( ১ইন্চি মাপের) লং-৪ টুকরা গোল মরিচ-১চা চামচ জায়ফল-১টা জয়ত্রি-২টুকরা শাহ জিরা-১চা চামচ উপরোক্ত মসলা গুলো গুড়া করে নিতে হবে ( পাটায় বা ব্লেন্ডারে করা যাবে)  
প্রস্তুত প্রণালীঃ
১) মুরগী কেটে ধুয়ে পানি ঝড়িয়ে রাখতে হবে। ২)বড় ছড়ানো পাত্রে আগে তেল গরম করে পাত্রটা ঠান্ডা করে নিতে হবে, ননস্টিক হলে ঠান্ডা করার প্রয়োজন নাই। ৩) এই পাত্রে প্রয়োজন মত তেল নিয়ে মুরগীর টুকরা গুলো হাল্কা লাল করে ভেজে নেবে, তবে অতিরিক্ত ভাজলে শক্ত হয়ে যাবে। ৪) মুরগী ভাজা শেষ হয়ে গেলে। এই পাত্র পরিস্কার করে এটাতে রান্না করতে পারো বা অন্য ছড়ানো পাত্রে রান্না করতে পারো। ৫) পাত্রে তেল ও ঘি দিয়ে পেঁয়াজ বাটা দিতে হবে। এবার বেশ অনেক্ষন নাড়তে হবে, যাতে পেয়াজটা লাল লাল হয় তবে পোড়া যেন না লাগে, এবার একে একে, আদা বাটা, রসুন বাটা, মরিচ গুড়া, টালা ধনিয়া গুড়া, দিয়ে নেড়ে নেড়ে কষাতে হবে অল্প জ্বালে, ১/২ কাপের মত পানি দিয়ে আরো কষাতে হবে।এবার টক দ্ই , বাদাম বাটা ,কিসমিস বাটা, পোস্ত দানা বাটা,শুকনা মসলা গুড়ো ও লবন দিয়ে কষিয়ে নিতে হবে। এবার মুরগীর টুকরা গুলো দিয়ে নেড়ে চেড়ে প্রয়োজন মত পানি দিতে হবে ( ডুবো পানি দেয়া যাবে না) এবার ঢাকনা দিয়ে রাখতে হবে, মাঝে মাঝে নেড়ে দিতে হবে তবে খুব সাবধানে এবং বেশী নাড়াচাড়া যাবে না, ৬)মাংস সিদ্ধ হলে মাংসের টুকরা উঠিয়ে রাখবে( এতে মাংস ভাঙ্গবে না) এবার টমেটো সস, ঘন দুধ, কাটা কাঁচা মরিচ দিয়ে আরো কিছুক্ষন নেড়ে নেড়ে ঝোল ঘন করে নেবে। ঘন হলে মাংস গুলো দিয়ে ২-৩ বার সাবধানে নেড়ে ঝোল মাখাবে মুরগীর রোস্টে। ৭) এবার আস্ত কাঁচা মরিচ ও পেয়াজ বেরেস্তা ছড়িয়ে ও কেওড়া জল এবং কিছু ঘি ছড়িয়ে দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ১০ মিনিট দমে রেখে দিতে হবে। নীচে যাতে পোড়া না লাগে সে জন্য একটা তাওয়া দিলে ভালো হবে।
 টিপস্ঃ১) সসটা বেশী না দেওয়াই ভালো তাহলে আসল স্বাদটাই নষ্ট হয়।
২) মাঝারি থেকে অল্প জ্বালে রান্না করতে হবে।

Ref- Net

ক্রিম কুনাফা ঈদ স্পেশাল রেসিপি


ঈদ স্পেশাল রেসিপি ক্রিম কুনাফা 
উপকরণঃ
লাচ্ছা সেমাই ১প্যাকেট(১৫০গ্রাম),
মাখন ৪টেবিল চামচ,
হুইপড ক্রিম ১/২কাপ,
ডানো ক্রিম ১/২টিন,
ফুলক্রিম মিল্ক দুধ ১/২কেজি,
কর্ণফ্লাওয়ার ২টেবিল চামচ,
ময়দা ১টেবিল চামচ,
চিনি ৩টেবিল চামচ,
ভ্যানিলা এসেন্স ২চা চামচ,
অরেঞ্জ ফুড কালার ২-৩ফোটা।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
প্রথমে লাচ্ছা সেমাই গুলোকে হাত দিয়ে ভেঙে ছোট ছোট করে নিতে হবে। এখন একটা ফ্রাই প্যানে মাখন দিয়ে অরেঞ্জ ফুড কালার মিলিয়ে নিতে হবে। তারপর লাচ্ছা সেমাই গুলো অল্প জালে কিছুক্ষণ ভেজে নিতে হবে মাখন টা পুরো না শুকানো পর্যন্ত। হয়ে গেলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে। অন্য প্যানে দুধ,চিনি,কর্ণফ্লাওয়ার,ময়দা দিয়ে ভাল করে মিলিয়ে নিতে
হবে,তারপর জাল দিয়ে কাস্টাড এর মত ঘন হলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে। ঠাণ্ডা হলে এর সাথে হুইপড ক্রিম,ডানো ক্রিম দিয়ে ৫মিনিট বিট করতে হবে। তারপর ভাজা লাচ্ছা সেমাই গুলোকে দুইভাগে ভাগ করে নিতে হবে,অর্ধেকটা একটা স্প্রিংফ্রম কেক প্যানে অথবা চারকোনা সারভিং ডিশে অর্ধেক লাচ্ছা সেমাই দিয়ে চামচ দিয়ে চেপে চেপে সমান করে দিতে হবে। এখন ক্রিম টুকু সমান করে ঢেলে দিতে হবে। তারপর ওপর দিয়ে বাকি লাচ্ছা সেমাই গুলো দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। ফ্রিজে সারারাত রেখে নিয়ে ওপরে ইচ্ছা মত হুইপড ক্রিম,বাদাম,চেরি দিয়ে সাজিয়ে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা পরিবেশন করতে হবে।
by-Opsshori Muna

Ref-fb

ঘি নান রুটি রেসিপি


রেসিপি :- ঘি নান রুটি রেসিপি
 ----------------------------------------
উপকরন :- 
ময়দা - ১ +১/২ কাপ
ইস্ট - ১ চা চামচের সামান্য কম (হাইকো ব্রান্ডের টা দিয়েছি )
বেকিং সোডা - ১/২ চাচামচের কম
ডিম - ১ টি
দুধ - পরিমান মতো
কুসুম গরম পানি - ১/২ কাপ
চিনি - ১ টেবিল চামচ
তেল - ২ টেবিল চামচ
লবন - সামান্য
ঘি - পরিমান মতো

প্রনালি :- -
প্রথমে কুসুম গরম পানিতে ইস্ট ও চিনি দিয়ে গরম স্থানে ঢেকে রাখুন ৫ মিনিট । - ডিম বাদে সব উপকরন একসাথে বড় একটি পাত্রে মিশিয়ে রাখুন । - ৫ মিনিট পর ইস্টের সাথে ডিম ও তেল মিশিয়ে ময়াদার সাথে মিক্স করে নিন । - সাথে অল্প অল্প করে কুসুম গরম দুধ দিয়ে মাখাতে থাকুন । - অনেক সময় নিয়ে খুব ভাল করে নরম তুলতুলে করে ডো তৈরি করুন । - রুটির ডো এর চাইতে নরম হবে । - ডো ছানার সময় হাতে সামান্য ঘি মাখিয়ে ছানতে হবে । - এবার ভাল করে ঢেকে গরম স্থানে ১-২ ঘণ্টা রাখুন । - ফুলে দ্বিগুণ হয়ে গেলে আবারো মেখে নিন । - ছোট ছোট বল তৈরি করে রুটির চাইতে সামান্য মোটা করে রুটি বেলুন । - তাওয়া খুব গরম করে অল্প আচে দিয়ে নান দিয়ে কিছু সময়ের জন্য ঢেকে রাখুন । - ঢাকনা তুলে জ্বাল আবারো বাড়িয়ে দিন । - ফুলে উঠলে অপর পিঠ কিছু সময়ের জন্য উল্টে দিন । - হয়ে গেলে নামিয়ে উপরে আধা চাচামচ মতো ঘি ব্রাশ করে নিন । - হয়ে গেল নরম তুলতুলে ঘি নান । টিপস :- * ইস্ট বেশি দিবেন না । যদি দেখেন ইস্ট এর গন্ধ আসছে তাহলে কলা অথবা আম সামান্য মিক্স করে নিতে পারেন । এতে আর ইস্ট এর গন্ধ আসবে না ।
সৌজন্যে :- muhsina tabassum
Ref-

পারফেক্ট মিস্টি দই মাত্র ৩ ঘন্টায় তৈরি করুন রেসিপি








রেসিপি :- মাত্র ৩ ঘন্টায় তৈরি করুন পারফেক্ট মিস্টি দই 
দইয়ের আসল স্বাদ বজায় রেখে আপনি ও তৈরি করে নিতে পারেন অসাধারণ স্বল্প সময়ের এই দই ।
আশ করি আপনাদের সবার অনেক ভাল লাগবে ।
উপকরন :-
দুধ - ১লিটার গুড়া দুধ
- ২ টেবিল চামচ টক দই
- ২ টেবিলচামচ +১/২ চাচামচ ( প্রান) ক্যারামেল :
- চিনি - ৮-৯ চাচামচ পানি
- ৩ চাচামচ - একটি স্টিলের পাত্রে পানি ও চিনি একসাথে মিশিয়ে নিন ।
- চুলায় মাঝারি আঁচে জাল দিয়ে গলিয়ে নিন ।
- চামচ দিয়ে নেড়ে নেড়ে বাদামি কালার করে নিন ।
- বেশি জালে ক্যারামেল তৈরি করবেন না । তাহলে পুড়ে তিতা হয়ে যাবে ।
প্রনালি :- - দুধ জাল দিয়ে ঘন করে করে নিন । - শেষের দিকে গুড়া দুধ লিকুইড দুধের সাথে মিশিয়ে জাল দিন । - শেষের দিলে গুড়া দুধ দিলে অনেক সুন্দর স্মেল আসে দই থেকে । - দুধের সাথে ক্যারামেল দিয়ে জাল দিন । - দুধ জাল দিয়ে ৫০০ মিলিলিটার অথবা ৪০০ মিলি লিটার করে নিন । - হ্যান্ড বিটার দিয়ে দুধ নেড়ে নেড়ে জাল দিন । তাহলে ঘন সর পড়বেনা । আবার দই দেখতেও স্মুথ হবে । - চুলা থেকে নামিয়ে হ্যান্ড বিটার অথবা চামচ দিয়ে নাড়ুন। দুধ কুসুম গরম হয়ে আসলে টক দই দিয়ে ভাল করে নেড়েচেড়ে দিন । - বিটার দিয়ে ভাল করে ফেনা ফেনা করুন । - আরো মিষ্টি লাগলে চিনি মিক্স করে নিন। - মাটির পাত্রে ঢেলে চুলার নিচে অল্প আঁচে ২ ঘন্টা রাখুন । - চুলার নিচে রাখার পর দইয়ের পাত্র ঢেকে রাখবেন এবং নাড়াচাড়া করবেন না । - ২ ঘন্টা পরে হাড়িতে পানি গরম করে তার উপর প্লাস্টিকের ,অথবা এলুমিনিয়াম ছিদ্র সহ জালি বসিয়ে তার উপর দইয়ের পাত্র বসিয়ে দিন । - উপরে জালি ঢাকনা দিয়ে একদম অল্প আঁচের থেকে সামান্য বেশি আচ দিয়ে ১ ঘন্টা ১০-১৫ মিনিট রাখুন । নাড়াচাড়া করবেন না । - ১ ঘন্টা হয়ে গেলেই সাসলিকের কাঠি দিয়ে আস্তে করে মাঝখানে ঢুকিয়ে চেক করে নিবেন । যদি মনে করেন হয়ে গিয়েছে তাহলে নামিয়ে নিন । আর যদি মনে করেন এখনও পাতলা রয়েছে তাহলে আর কিছুক্ষন জাল দিন । - দই ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে রাখুন । - নিচে নামানোর পরে দই ঠান্ডা করে ফ্রিজে রাখলে আর জমাট বাধবে। তাই জাল দিয়ে বেশি শক্ত করে ফেলবেন না । শক্ত করে ফেললে আবার পুডিং পুডিং লাগবে । টিপস :- * দই জমাবার সময় নাড়াচাড়া করলে দই ভাল ভাবে জমাট বাধবেনা । * টক দই যেকোন ব্র্যান্ডের নিতে পারেন । টক দই বেশি টক হলে চিনি একটু বেশি দিতে হবে । * দুধ ঘন করলে দইয়ের টেস্ট আরো ভাল হয় । * চিনি আরো বেশি খেতে চাইলে ক্যারামেল এ বেশি চিনি দিন । তাহলে দইয়ের কালার আর সুন্দর হবে। * দুধ বেশি ঘন করেলে কম সময় ভাপে রাখতে হবে । * ভাল মানের হিট প্রুফ বক্সেও দই বসাতে পারেন । বক্সে ৫০-৬০ মিনিটের মধ্যে হয়ে যাবে । * দই ভাপে দেয়ার সময় ঢাকনা দিবেন না জালি দিবেন । ঢাকনা দিলে ভাপে ঢাকনার পানি দইয়ে পরবে । * চাইলে মিস্টি দই ও দিতে পারেন দইয়ের বিজ হিসেবে।

Ref-
সৌজন্যে :- Muhsina Tabassum (page admin )

বুন্দিয়া রেসিপি



বুন্দিয়া.চাই  ইফতারিতে
উপকরণঃ
বেসন ১/২ কাপ
বেকিং পাউডার ১/২ চা চামচ
লেমন হলুদ রং সামান্য জাফরান রং সামান্য
চিনি ১/২ কাপ
প্রণালিঃ 
ছোলার ডালের বেসন এ বেকিংপাউডার মিশাতে হবে। ১/২ কাপ পানি দিয়ে ভাল করে বেসন ফেটাতে হবে। বাটিতে পানি নিয়ে গুলান বেসন অল্প করে পানিতে ফেলে যদি দেখেন ভেসে আছে বুঝতে হবে পানি আর বেসন এর পরিমাণ ঠিক ছিল। না ভাসলে সামান্য পানি মিশিয়ে আবার ফেটাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেনও পানি বেশি না হয়।গোলা বেসন দুই ভাগে ভাগ করে লেমন হলুদ আর জাফরান রং দিতে হবে। প্যান এ ২ কাপ সয়াবিন তেল গরম করুন। বুন্দিয়া গুলানর ঝাঁজরি বাজার এ কিনতে পাওয়া যায়। ঝাঁজরিতে গুলানো বেসন দিতে হবে। এর পর কড়াই এর কাছে ঝাঁজরি নিয়ে ঝাঁকি দিয়ে দিয়ে গরম তেল এ বুন্দিয়া আকারে ফেলতে হবে। একবারে বেশি দেওয়া যাবে না। এর পর বুন্দিয়া রং বাদামি হলে তা একতা বাটিতে উঠাতে হবে। এভাবে সব বুন্দিয়া বানাতে হবে। একটি কড়াইতে ১১/২কাপ পানি তে চিনি দিয়ে সিরা করতে হবে। চুলা তে সিরার উপর শব বুন্দিয়া দিয়ে মৃদু জ্বাল এ নাড়তে হবে। মাঝে মাঝে ঠাণ্ডা পানি ছিটিয়ে নাড়তে হবে। সব বুন্দিয়া সমান ভাবে নরম হলে নামিয়ে ফেলতে হবে। বুন্দিয়ার কড়াই বাতাস এ রেখে ঠাণ্ডা করে একটি প্লেট এ ঢেলে পরিবেশন করতে হবে।

সূত্র-

নারকেল চিংড়ি ভুনা রেসিপি

নারকেল চিংড়ি ভুনা।
 আজ প্রথম রান্না করলাম। আপনাদের জন্য রেসিপি টা দেওয়া হলো। নারকেলী চিংড়ি ভুনা


রেসিপি উপকরণ:-
*.চিংড়ি মাছ হাফ কেজি,
*.পেয়াজ কুচি ১ কাপ,
*.গুড়ো মরিচ দেড় চা চামচ ( বা আপনার রুচি অনুযায়ী),
*.গুড়ো হলুদ হাফ চা চামচ ( বা আপনার রুচি অনুযায়ী),
*.জিরা বাটা দেড় চা চামচ,
*.রসুন বাটা ১ চা চামচ ( বা আপনার রুচি অনুযায়ী),
*.আস্ত কাচাঁ মরিচ ৮/১০ টি,
*.নারকেল ১টি,
*.তেল ও লবণ পরিমাণ মত।
প্রস্তুত প্রণালী :– প্রথমে মাছ কেটে ভালো করে লবন পানিতে ধুয়ে নিন। নারকেল কুড়িয়ে হাফ নারকেল বেটে রসটুকু (নারকেল দুধ) চিপে নিয়ে ছোবড়া গুলো ফেলে দিন, এবং বাকি কোড়ানো নারকেল ওভাবেই রাখুন।- এবার কড়াই এ তেল দিয়ে পেয়াজ কুচি দিয়ে ভাজতে থাকুন। মাঝারি লাল হলে মাছগুলো ভাজা ভাজা করুন এবং অল্প পানি দিয়ে গুড়ো মরিচ, হলুদ, জিরা বাটা ও রসুন বাটা, লবন দিয়ে ভালো করে কষান। ভাল করে কষিয়ে তেলউঠিয়ে ফেলুন।– এবার নারকেল দুধ এবং কোরানো নারকেল ও কাচাঁ মরিচ দিয়ে মাছ গুলো মাখা মাখা ভুনা করুন, লবন চেখে নামিয়ে গরম গরম ভাত অথবা পোলাও দিয়ে পরিবেশন করুন।

সূত্র-

চিংড়ি কাবাব রেসিপি

   চিংড়ি কাবাব
উপকরণঃ
১ চিংড়ির কিমা এক কাপ কাঁচামরিচ কুচি
২ ১ টেবিল চামচ ধনেপাতা কুচি
৩ ১ টেবিল চামচ পেঁয়াজ কুচি
৪ ২ টেবিল চামচ সিদ্ধ আলু পরিমাণমতো কর্নফ্লাওয়ার পরিমাণমতো ডিম
৫ ২টি, ব্রেডক্রাম পরিমাণমতো টমেটো সস পরিমাণমতো লবণ স্বাদমতো

প্রস্তুত প্রণালিঃ 
ডিম, ব্রেডক্রাম ও তেল বাদে সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার পছন্দমতো আকারে গড়ে ডিমে ডুবিয়ে ব্রেডক্রাম মেখে ডুবো তেলে বাদামি করে ভাজতে হবে।

Ref. fb

ছানার মালাই চমচম, ঘরেই তৈরি করে নিন দোকানের মতো মিষ্টি

ঘরেই তৈরি করে নিন দোকানের মতো মিষ্টি ‘ছানার মালাই চমচম’:-
http://goodlinkbd.blogspot.com/
উপকরণঃ-
- দেড় লিটার দুধ
- আধা চা চামচ লেবুর রস
- ১ কাপ চিনি
- ৩ কাপ জল
- ২ কাপ দুধ (মালাইয়ের জন্য)
- ৩ টেবিল চামচ কনডেন্সড মিল্ক
- কাজু ও পেস্তা বাদাম কুচি
- জাফরান।
পদ্ধতিঃ-
- প্রথমে একটি পাত্রে দুধ দিয়ে জ্বাল দিয়ে ফুটিয়ে নিন। দুধ ফুটে উঠলে এতে লেবুর রস দিয়ে দুধ থেকে ছানা তৈরি করে নিন। ভালো করে জ্বাল দিয়ে নিন। পুরো দুধ যেনো ছানা হয়ে জল আলাদা হয়ে যায়।
- এরপর গ্যাস থেকে নামিয়ে একটি পাতলা সুতি/মসলিন কাপড়ে ছেঁকে ছানা জল থেকে আলাদা করে ফেলুন। এবার এই কাপড়ে বেঁধে ছানা ঝুলিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট যাতে সব জল ঝরে যায়।
- এরপর নামিয়ে নিয়ে ছানা হাত দিয়ে মথে নরম করে নিন। খুব ভালো করে মথে নেবেন যেনো রুটি বানানোর ডো এর মতো হয়ে যায়। প্রায় ১০-১৫ মিনিট মথে নিলে এমনটা হবে।
- এবার ১২-১৫ টি ছোটো অংশে ভাগ করে নিয়ে চমচমের মতো লম্বাটে গোলাকার করে নিন। ইচ্ছে করলে পছন্দমতো আকার দিতে পারেন।
- একটি পাত্রে জল ও চিনি দিয়ে জ্বাল দিতে থাকুন।জল ও চিনির মিশ্রণ ফুটে উঠলে এতে ছানার তৈরি চমচম গুলো আস্তে করে ছেড়ে দিন। এবং মাঝারি আঁচে ১৫-২০ মিনিট জ্বাল দিতে থাকুন।
- ওপর একটি পাত্রে দুধ নিয়ে ১০ মিনিট জ্বাল দিন। এরপর এতে কনডেন্সড মিল্ক ভালো করে মিশিয়ে নিন। এবং জ্বাল দিয়ে ঘন করে ফেলুন। পছন্দমতো ঘন হয়ে এলে নামিয়ে একটি গভীর বাটিতে ঢেলে নিন।
- ছানার চমচমগুলো জ্বাল দেয়ার পর উপরে ভেসে উঠলে তুলে নিন এবং বাটিতে রাখা মালাইয়ে ডুবিয়ে দিন।
- কাজু ও পেস্তা বাদাম কুচি করে নিন। মালাইয়ে দেয়া চমচমের ওপর ছিটিয়ে দিন বাদাম কুচি ও জাফরান। ব্যস, হয়ে গেলো আপনার ‘ছানার মালাই চমচম’। ইচ্ছে হলে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে মজা নিতে পারেন এই সুস্বাদু মিষ্টির।

সূত্রঃ- FB

‘ইতালিয়ান চীজ পিৎজা’ দারুন সুস্বাদু

ওভেন ছাড়াই গ্যাসের চুলায় তৈরি করুন দারুণ সুস্বাদু ‘ইতালিয়ান চীজ পিৎজা’
http://goodlinkbd.blogspot.com/ 

পিৎজা সব সময়েই সকলের পছন্দের একটি খাবার। বাইরে খেতে গেলে কম বেশি সকলেই পিৎজার অর্ডার দিয়ে থাকেন। খেতে সুস্বাদু তাই সকলেই বেশ পছন্দ করেই খান। কিন্তু এই পিৎজা খুব সহজেই ঘরে তৈরি করে নেয়া যায় তা জানেন কি? কোনো ধরণের ওভেন ছাড়াই গ্যাসের চুলায় দারুণ সুস্বাদু পিৎজা তৈরি করে নিতে পারবেন ঝামেলা ছাড়াই। চলুন তাহলে শিখে নেয়া যাক গ্যাসের চুলায় পিৎজা তৈরির রেসিপিটি।
উপকরণঃ
- ২ কাপ ময়দা
- ২ কাপ হুইট ময়দা
- লবণ স্বাদ মতো
- ১/৪ চা চামচ গার্লিক পাউডার (ইচ্ছে)
- ২ চা চামচ ইষ্ট (বেকিং সোডা ব্যবহার করতে পারেন)
- ১ টেবিল চামচ চিনি
- ৪-৫ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল বা অন্য তেল
- সোয়া ১ কাপ কুসুম গরম দুধ ও পানির মিশ্রন
- সস প্রয়োজন মতো
- চীজ ইচ্ছে মতো
প্রস্তুত প্রণালীঃ
- প্রথমে ময়দা একসাথে নিয়ে এতে লবণ, গার্লিক পাউডার, ইষ্ট/বেকিং সোডা, চিনি দিন ও ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর তেল দিয়ে ভালো করে মাখাতে থাকুন। এরপর দিন দুধের মিশ্রণটি। এবার ভালো করে মেখে নরম ডো তৈরি করুন। যদি আরও পানি লাগে থাকে কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন।
- এবার ময়দা বা সুজি দিয়ে ভালো করে ডো ময়ান করতে থাকুন যাতে ডোটি মসৃণ হয়। এভাবে অল্প করে ময়দা নিয়ে ৫ মিনিট ময়ান করলেই ডো তৈরি হয়ে যাবে। এবার ডোটি গরম স্থানে ২৫-৩০ মিনিট রেখে দিতে পারেন ফুলে উঠার জন্য।
- একটি বড় গভীর ফ্রাইং প্যান নিয়ে মাঝারি আঁচে চুলায় গরম করতে থাকুন। এরমাঝে ডো থেকে পছন্দমতো আকারের পিৎজা বানানোর জন্য পরিমাণ মতো ডো নিয়ে রুটি বেলার পিঁড়িতে হাতে চেপে বা বেলন দিয়ে গোল করে নিজের পছন্দমতো চিকণ গোল ক্রাস্ট তৈরি করে নিন।
- এবার পিৎজার ডোটি গরম করা ফ্রাইং প্যানে দিয়ে দিন প্রি বেক করার জন্য। যখন একপাশ ব্রাউন গোল্ডেন রঙের হয়ে আসবে তখন আস্তে করে পিৎজার ডোটি উল্টে দিন।
- এবার উপরে টমেটো সস ঢেলে ছড়িয়ে দিন। এরপর ভালো করে গ্রেট করা চীজ দিয়ে দিন। এরপর ফ্রাইং প্যানের ঢাকনা ঢেকে দিন এবং কিছুটা খোলা রাখুন শুধু চীজ গলিয়ে নিন।
- চীজ গলে গেলেই পিৎজা তৈরি। ব্যস, এবার পরিবেশন করুন নিজের পছন্দমতো।
* নিজের পছন্দমতো টপিং ব্যবহার করে পিৎজা তৈরি করে নিতে পারেন।

Ref- fb

রেসিপি ওল্ড ফ্যাশন মেঙ্গো আইসক্রিম



উপকরন :- 
দুধ - ১ লিটার
বাটার - ৪০ গ্রাম
ডিম - ১ টি (বড় সাইজ)
ডিমের কুসুম - ১ টি
চিনি - পরিমান মতো
পাকা আম - ১ কাপ (কিউব করে কাটা এবং আশ বিহীন ) এর সামান্য কম মেঙ্গো ফ্লেবার - ৪-৫ ফোটা (ঐচ্ছিক )


প্রনালি :-
 দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে নিন । -আধা কেজির বেশি রাখবেন ৬০০ মিলিলিটার মতো। - ঘন হয়ে আসলে চুলার আচ কমিয়ে দিন । - ডিম এবং কুসুম খুব ভাল করে কাটা চামচ দিয়ে ফেটে নিন। - এবার একদম অল্প আচে ধিরে ধীরে ডিম দিন আর খুব ধ্রুত ঘন ঘন নাড়তে থাকুন। - চিনি দিয়ে দিন । আম মিস্টি বেশি হলে কম চিনি দিবেন । - ঘন হয়ে আধা কেজি হয়ে আসলে চুলা থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিন । - ঠাণ্ডা হলে ব্লেন্ডারে আম দিয়ে খুব ভাল করে ব্লেন্ড করে নিন । - এবার দুধ , বাটার ও ফ্লেবার দিয়ে ৭-৮ মিনিট ধরে ব্লেন্ড করুন । - বাটার চামচ দিয়ে একটু পেস্ট করে নিবেন ।বিট করে ফোম করে নিলেও ভাল হয় । তবে আমি ফোম করিনি । - টানা ব্লেন্ড করবেন না । টানা ব্লেন্ড করলে ব্লেন্ডার নষ্ট হয়ে যেতে পারেন । - সব শেষে ১ মিনিট ধরে ফেনা ফেনা করে ব্লেন্ড করে আইসক্রিমের বক্সে ঢেলেই ফ্রিজে রেখে দিন । - ফ্রিজে ৫-৬ ঘণ্টা রেখে দিন। ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা বাদাম কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন। টিপস :- * আম যদি আঁশযুক্ত হয় তাহলে ব্লেন্ড করে ছেঁকে নিয়ে দুধের সাথে মিক্স করবেন । * ডিমের কুসুম ২-৩ টি দিতে পারেন এতে কালার টাও সুন্দর আসে এবং সফট ও হয়। * মেঙ্গো ফ্লেবার না থাকলে ভ্যানিলা ফ্লেবার দিতে পারেন । না দিতে চাইলেও সমস্যা নেই ।

সৌজন্যে :- Muhsina Tabassum

বৈশাখী আয়োজনে থাকুক সরিষা ইলিশ

http://goodlinkbd.blogspot.com/

¤¤¤ বৈশাখী আয়োজনে থাকুক সরিষা ইলিশ ¤¤¤

উপকরণঃ 
► ইলিশ মাছ (বড়) ৮ টুকরা,
► সরিষা বাটা ২ টেবিল চামচ,
► পোস্তদানা বাটা ২ টেবিল চামচ,
► পেঁয়াজ কুচি দেড় কাপ,
► কাঁচা মরিচ ৮-১০টি,
► শুকনা মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ,
► হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ,
► লবণ পরিমাণমতো,
► সরিষার তেল পৌনে ১ কাপ,
► টকদই ৩ টেবিল চামচ,
► পানি দেড় কাপ।

প্রণালিঃ 
► তেল গরম করে পেঁয়াজ নরম করে ভেজে সমস্ত বাটা মসলা ও গুঁড়া মসলা কষিয়ে লবণ, দই, পানি দিতে হবে।
► পানি ফুটে উঠলে মাছ দিতে হবে। তেল ওপরে ভেসে উঠলে কাঁচা মরিচ দিয়ে কিছুক্ষণ চুলায় রেখে নামাতে হবে । ► গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন মজাদার সরিষা ইলিশ।
বি:দ্র: নিয়মিত ভাবে আপনার ফেসবুক টাইম লাইনে আমার পোস্ট করা রেসিপি গুলো পেতে চাইলে অবশ্যই সব সময় পোস্ট গুলোতে লাইক, কমেন্টস অথবা শেয়ার করুন।
By : নাবিলা ইসলাম

সূত্র-FB

বৈশাখের রান্নায় ইলিশ পাতুরি স্পেশাল বাঙালি খাবার

বৈশাখের রান্নায় ইলিশ পাতুরি  স্পেশাল বাঙালি খাবারgoodlinkbd.blogspot.com/

আগামীকাল পহেলা বৈশাখ। বৈশাখে চাই স্পেশাল বাঙালি খাবার। আর বাঙালি খাবার মানেই তো মাছ-ভাত। ভাতের সাথে মাছ না থাকলে যেনও এক বেলাও চলে না। আর মাছটি যদি হয় ইলিশ মাছ তাহলে তো কথাই নেই। ইলিশ ভাজা কিংবা দোপেয়াজা তো অনেকবারই খেয়েছেন। এবার ইলিশ মাছ দিয়ে রেধে ফেলুন ইলিশ পাতুরি। আসুন জেনে নেয়া যাক ইলিশ পাতুরির রেসিপিটি ।

উপকরণঃ 
► ইলিশ মাছ ৪ পিস (পরিস্কার করা)
► কলাপাতা ১ ফুট লম্বা
► হলুদ ১/২ চা চামচ
► নুন সাদ মতো
► সর্ষের তেল ২ চামচ
► টক দই ২ চামচ
► সাদা সর্ষে / কালো সর্ষে বাটা ১ চামচ
► নারকেল বাটা ২ চামচ
► পোস্ত বাটা ১ চামচ
► কাঁচা লঙ্কা বাটা ১ চামচ
► কিছুটা পরিস্কার সাদা সুতো
প্রস্তুত প্রণালীঃ 
► প্রথমে একটা বাটিতে টক দই, পোস্ত বাটা, সর্ষে বাটা, নুন, হলুদ, কাঁচা লঙ্কা বাটা, নারকেল বাটা আর সর্ষের তেল ভালো করে মেশাতে হবে।
► ইলিশ মাছের পিসগুলোতে এই মিশ্রন টা ভালো করে লাগাতে হবে এবং ১৫ মিনিট ম্যারিনেট করে রাখতে হবে। ► কলাপাতা গুলোকে একটু আগুনের উপর হালকা করে ধরে আগুনের আঁচ লাগিয়ে নিতে হবে। এতে পাতাগুলো সহজে ছিড়ে যাবে না।
► তারপর কলাপাতায় নিচের দিকে সর্ষের তেল মাখিয়ে নিতে হবে।
► একটা কলাপাতার টুকরোতে তেল মাখানো দিকে একটা ইলিশ মাছের পিস রেখে সুতোর সাহায্যে ভাল করে পাতাটা ভাঁজ করে বাঁধতে হবে।
► হাড়িতে অল্প পানি নিতে হবে। হাড়ির এর উপরে একটি পাতলা সুতি কাপড় সুতো দিয়ে হাড়ির সাথে ভালো করে বেধে দিতে হবে।
► পানি ফুটে উঠলে কাপড় এর উপর পাতায় বাধা মাছ গুলো দিয়ে উপরে ঢাকনা দিয়ে ভালো করে ঢেকে দিতে হবে। ► ১০-১৫ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
► মাছ সেদ্ধ হয়ে গেলে ঢাকনা খুলে পাতায় বাধা মাছ গুলোকে পাত্রে তুলে রাখুন। কলাপাতার সুতোর বাধন খুলে গরম ভাত এর সাথে পরিবেশন করুন মজাদার ইলিশ পাতুরি। বি:দ্র: নিয়মিত ভাবে আপনার ফেসবুক টাইম লাইনে আমার পোস্ট করা রেসিপি গুলো পেতে চাইলে অবশ্যই সব সময় পোস্ট গুলোতে লাইক, কমেন্টস অথবা শেয়ার করুন।  
রেসিপি - নাবিলা ইসলাম

সূত্র- FB

আমদই শরবত রেসিপি


উপকরণ - 
কাঁচা/পাকা আম – ৪টা
টক দই – আধ লিটার
কাঁচা মরিচ – ৮-১০টা
গোল মরিচ গুঁড়ো -১ টেবিল চামচ
ধনে পাতা – আন্দাজ মতো
বিট লবন – আন্দাজ মতো
চিনি – ইচ্ছেমতো
বরফকুঁচি

প্রস্তুত প্রণালি - 
সবকিছু একসাথে করে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করুন।
সূত্র- আমার রান্না

রেস্তরাঁর চিকেন মাঞ্চুরিয়ান এখন বাড়িতেই!

¤¤¤ রেস্তরাঁর চিকেন মাঞ্চুরিয়ান এখন বাড়িতেই! ¤¤¤

চাইনিজ রেস্তরাঁয় গেলে যে খাবারটির নাম সবার আগে মনে হয় সেটা হলো মাঞ্চুরিয়ান। বীফ/চিকেন/প্রন মাঞ্চুরিয়ান ছাড়া যেন চাইনিজ খাবারের ভোজটা একদম জমে না! কিন্তু রোজ রোজ কি রেস্টুরেন্টে যাওয়া যায়? অত খরচের সামর্থ্যই বা কোথায়! ঠিক আছে,তাহলে এবার বাদ দিন রেস্তরাঁর বাজে খরচ আর বাড়িতেই তৈরি করে নিন একদম রেস্তরাঁর স্বাদের চিকেন মাঞ্চুরিয়ান। কতটা অল্প খরচে ও অল্প সময়ে তৈরি করা যাবে আপনি চিন্তাই করতে পারবেন না! আসুন জেনে নেই রেসিপি।

উপকরণ :
# হাড়ছাড়া মুরগির বুকের মাংস- ৫০০ গ্রাম
# কর্ণ ফ্লাওয়ার -৪ টেবিল চামচ
# ময়দা - ২ টেবিল চামচ
# ডিম - ১টি (ফেটানো )
# গোল মরিচ -১/২ চা চামচ
# রসুন -৬ কোয়া (মিহি কিমা)
# আদা- ২ টেবিল চামচ (মিহি কিমা)
# কাঁচা মরিচ - ৬ টি
# চিকেন স্টক - ১ কাপ
# সয়া সস -৩ চা চামচ
# চিনি -১/৪ চা চামচ
# টেস্টিং সল্ট- ১ চা চামচ
# পেঁয়াজ - ১ টি মাঝারি (কুচানো)
# পেঁয়াজ পাতা পাতা -২ টেবিল
# চামচ (কুচানো )
# তেল - ভাজার জন্য ও পরে ৩ টেবিল চামচ
# লবন-স্বাদ মত

প্রস্তুত প্রণালি : -
মুরগির মাংস "বাইট সাইজ" টুকরো করে কেটে ধুয়ে নিয়ে তাতে ২ টেবিল চামচ কর্ণ ফ্লাওয়ার,
১/২ চা চামচ লবন,১/২ চা চামচ গোল মরিচের গুঁড়া, ময়দা ,১ চা চামচ সয়া সস ও ফেটানো ডিম দিয়ে ভালভাবে মাখিয়ে নিন। - প্যানে মাঝারি আঁচে ১ কাপ তেল গরম করে মাংসের টুকরা বাদামি না হওয়া পর্যন্ত ভাজুন ও ভাজা হয়ে গেলে অতিরিক্ত তেল শুষে নেবার জন্য কিচেন টিস্যুর উপরে রাখুন । - মাঞ্চুরিয়ান সস এর জন্য প্যানে ৩ টেবিল চামচ তেল মাঝারি আঁচে গরম করে তাতে পেঁয়াজ কুঁচি , আদা কুঁচি , রসুন কুঁচি দিয়ে হাল্কা বাদামি না হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। - চুলার আঁচ কমিয়ে তাতে চিকেন স্টক , বাকি সয়া সস , লবন , চিনি, গোল মরিচের গুঁড়া,টেস্টিং সল্ট দিন ও ফুটে ওঠা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন । - স্টক এর মধ্যে ফ্রাইড চিকেন দিয়ে ৫ মিনিট রান্না করুন। যদি সবজি দিতে চান তো এই পর্যায়ে ষ্টক শুকিয়ে গেলে দিতে পারেন। গাজয, বেবি কর্ণ, ক্যাপ্সিকাম ইত্যাদি দেয়া যায়। - ১/৪ কাপ পানিতে ২ টেবিল চামচ কর্ণ ফ্লাওয়ার মিশিয়ে চিকেন এর মধ্যে দিয়ে আবার ২-৩ মিনিট রান্না করুন । কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজ পাতা ছিটিয়ে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেলো মজাদার চিকেন মাঞ্চুরিয়ান। পরিবেশন করুন গরম গরম।

বি:দ্র: নিয়মিত ভাবে আপনার ফেসবুক টাইম লাইনে আমার পোস্ট করা রেসিপি গুলো পেতে চাইলে অবশ্যই সব সময় পোস্ট গুলোতে লাইক, কমেন্টস অথবা শেয়ার করুন।

 সূত্র- ফেইজবুক

রেসিপি :- মালাই চপ

এই মিষ্টির রেসিপিটি আমি তিনটি ধাপে লিখে দিলাম যাতে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হয়।

 ছানা তৈরি : দুধ - ১ লিটার (পুর্ন ননীযুক্ত ) সিরকা - ৩ টেবিল চামচ সিরকা +৩ টেবিল চামচ পানি গুঁড়া দুধ + চিনি - ১/২ +১/২ চাচামচ

 প্রস্তুত প্রণালি : - - দুধ জ্বাল দিয়ে নিন। ফুটে উঠলে চুলা অফ করে দিন । - ভালভাবে দুধ ফুটিয়ে নিবেন ঘন করার দরকার নেই । - চুলা অফ করে সিরকা আর পানি মিক্স করে অল্প অল্প করে ঢালতে থাকুন । - সিরকা দিবেন আর চামচ দিয়ে আস্তে আস্তে নাড়তে থাকবেন । - ছানা হয়ে গেলে ৬-৭ মিনিট পর গরম থাকতে ছানা পাতলা সুতির কাপরের উপর ঢেলে নিন । - ভাল করে ধুয়ে নিন যাতে সিরকার ফ্লেবার না আসে । - চিপে পানি ফেলে দিন । বেশি চাপবেন না এতে ও মিষ্টি শক্ত হয়ে যায় । - ফ্যান এর নিচে ১ ঘন্টা ঝুলিয়ে রাখুন । - ১ ঘণ্টা পর ছানা ছড়ানো পাত্রে মেলে দিন । - ফ্যানের নিচে ৭-৮ মিনিট রেখে দিন । - বেশি ভেজা ভেজা না থাকলে ফ্যানের নিচে দেয়ার প্রয়োজন নেই । - বাড়তি পানি শুকিয়ে গেলে চিনি ও গুঁড়া দুধ দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে হাত দিয়ে চেপে চেপে ছানাটা মিহি করে নিন । - ১০-১৫ মিনিট এভাবে করার পর আটার খামির মত হলে হাত দিয়ে চেপে চেপে শেপ ঠিক করে বল তৈরি করুন । - কিছুর উপর রেখে বল তৈরি করলে অনেক ভাল বল হবে । - বল গুলো সামান্য চেপ্টা করে দিতে হবে পুরপুরি গোল হবে না । স্পঞ্জ মিষ্টি তৈরি : চিনি - ১ কাপ +২ টেবিল চামচ পানি- ৪ কাপ এলাচ - ১ টি পানি - ৩/৪ কাপ প্রনালি :- - চিনি , এলাচ ও ৪ কাপ পানি এক সাথে বড় একটি পাত্রে নিয়ে চুলায় অল্প আচে জ্বাল দিন । - আচ বাড়িয়ে দিন চিনি গলে ফুটে উঠলে একদম কমিয়ে দিন । - বল গুলো আস্তে আস্তে সিরাতে ছেড়ে দিন । কয়েক সেকন্ড পর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন ফুটে উঠলে জ্বাল মাঝারি আচের থেকে সামান্য কমিয়ে দিন । সিরা খুব গরম অথবা ফুটন্ত অবস্থায় মিষ্টির বল গুলো ছাড়বেন না ।
- ২৫-৩০ মিনিট এভাবে ফুটাবেন । মিষ্টি নাড়াচাড়া করবেন না । - ৩/৪ কাপ পানি মাঝে ঢাকনা খুলে সিরারা সাথে আস্তে আস্তে ২ থেকে ৩ বারে মিশিয়ে দিবেন । - মিষ্টি হয়ে গেলে নামিয়ে রেখে দিন । আরেকদিকে দুধ জ্বাল দিতে হবে মালাই এর জন্য । মালাই চপ তৈরি : বাকি রেসিপি পেতে চাইলে আজই জয়েন করুন আমাদের নতুন গ্রুপটিতে। আশা করি আপনাদের অনেক ভাল লাগবে । ধন্যবাদ......

সৌজন্যে :- muhsina tabassum

শাহী জর্দা, বিয়ে বাড়ির শাহী জর্দা


শাহী জর্দা খুব কম সময়ে মাইক্রোওয়েভ এ করে ফেলতে পারেন,বিয়ে বাড়ির শাহী জর্দা !! 

উপকরণঃ-
• বাশমতি চাল--২৫০ গ্রাম
• ঘি - ২ টেবিল চামচ
• পানি -২ ১/২কাপ
• চিনি –১ কাপ
• কিসমিস—১ টেবিল চামচ
• মোরব্বা কুচি –২ টেবিল চামচ
• গুড়া দুধ–২ টেবিল চামচ চামচ
• পেস্তা বাদাম কুচি – ১ টেবিল চামচ
• মাওয়া --২ টেবিল চামচ
• গোলাপজল ---১ টেবিল চামচ
• দুধের সর –২ টেবিল চামচ
• এলাচ ,দারচিনি—৩ টা করে
• জাফরান রং –সামান্য
• জাফরান—সামান্য
প্রণালীঃ
বাশমতি চাল ধুয়ে রং মিশিয়ে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। আধা ঘণ্টা পর পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। পেস্তা বাদাম ভিজিয়ে কিছুক্ষণ পর কুচি করে রাখতে হবে। মোরব্বা কুচি করে নিন। মাওয়া গ্রেট করে নিতে হবে। জাফরান গোলাপজলে ভিজিয়ে রাখুন। একটা ওভেনপ্রুফ পাত্রে চাল,ঘি,এলাচ ও দারচিনি দিয়ে ঢাকনা খুলে ওভেনে রাখুন। মাইক্রোওয়েভ এ যেটায় আমরা খাবার গরম করি সেটায় ২ মিনিট চাল ভুনে নিব। ২ মিনিট পর ডিশ বের করে, চালে গরম পানি মিশিয়ে, ডিশের ঢাকনা বন্ধ করে, ১৫ মিনিট রান্না করুন। মাঝখানে একবার ডিশ বের করে নেড়ে দিবেন। ১৫ মিনিট পর ডিশ বের করে চিনি মিশিয়ে দিন। ঢাকনা খুলে আরও ৫ মিনিট রান্না করুন। ৫ মিনিট পর ডিশ বের করে, পেস্তা বাদাম কুচি, কিসমিস,মোরব্বা মিশিয়ে ডিশের ঢাকনা খুলে, আরও ২ মিনিট রান্না করুন। চিনির পানি শুকিয়ে গেলে,ডিশ বের করে নিন। গুড়া দুধ,মাওয়া, গোলাপজলে ভিজানো জাফরান সব একসাথে মিশিয়ে নিন। উপরে দুধের সর ও পেস্তা ছরিয়ে পরিবেশন করুন।
 লেখক Afroz Sayda
সূত্র-

সমুচা

goodlinkbd.blogspot.com   
সমুচা
উপকরণ : যা যা লাগবে
 ময়দা ২ কাপ,
কিমা ১ কাপ (বিফ/ চিকেন কিমা নিতে পারেন,
যদি চান তবে সবজি কুচি করে সবজিও দিতে পারেন),
পেঁয়াজকুচি আধা কাপ,
আদা-রসুন বাটা আধা চা-চামচ,
কাঁচামরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ ,
গোলমরিচ গুঁড়ো ১/৪ চা চামচ,
তেল ভাজার জন্য,
লবণ পরিমাণমতো,
পানি প্রয়োজন অনুযায়ী।

প্রণালি : আদা-রসুন বাটা ও স্বাদমতো লবণ দিয়ে কিমা সেদ্ধ করে নিন। যদি সবজি দিতে চান তাহলে তা আধা সেদ্ধ করে নিন। একটি প্যানে সামান্য তেল দিয়ে পেঁয়াজ দিয়ে সোনালি করে ভেজে নিন। এতে দিন কিমা বা সবজি। এরপর কাঁচামরিচ, লবণ, গোলমরিচ গুঁড়ো দিয়ে নেড়ে স্বাদ দেখে নামিয়ে নিন। এবার সাধারণ রুটি/পরোটা বেলার মতো করে ময়দা মাখিয়ে নিন। ময়দা মাখানো হলে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে লম্বাটে করে রুটি বেলে নিন। রুটিগুলো লম্বা ফিতের মতো করে কেটে সমুচার ভাজ তৈরি করে নিন এবং ভেতরে পুর দিয়ে মুখ শক্ত করে আটকে দিন। সব সমুচা বানানো হয়ে গেলে প্যানে ডুবো তেলে ভাজার জন্য তেল গরম করে অল্প আঁচে লালচে করে ভেজে তুলে নিন।

সূত্র- সংগ্রহীত

রেসিপি ইলিশ পোলাও


goodlinkbd.blogspot.com

মজাদার রেসিপি ইলিশ পোলাও

আসলামু আলাইকুম, সবাই কেমন আছেন নিশ্চই ভাল আছেন, দোয়া করি আল্লাহ সবাইকে ভাল রাখুক, কথা না বারিয়ে রান্না শুরু করি।
খুব কম সময় ও কম ঝামেলাই যারা রান্না করতে চায়, তাদের জন্যই মাইক্রোওয়েভকুকিং।যখন আপনি চুলায় কাজ করতে পারছেন না,বা আপনার হাতে সময় খুব কম, তখন ঝটপট করে ফেলতে পারেন দারুন মজাদার ইলিশ পোলাও । যদি ও মাইক্রোওয়েভ কুকিং নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে, তাই প্রতিদিনের রান্নায় এটার উপর নির্ভর করা উচিত না। পোলাও এর চাল (বাশমতি) ৫০০ গ্রাম পেঁয়াজ বেরেস্তা ২ টেবিল চামচ পানি সারে ৪ কাপ লবন পরিমাণমতো এলাচি, দারচিনি,লং, তেজপাতা ৪ টা করে ঘি ২ টেবিল চামচ কিসমিস ১ টেবিল চামচ ইলিশ মাছ ৫০০গ্রাম পেঁয়াজ বেরেস্তা ২ টেবিল চামচ সাদা সরিষা বাটা ২ চা চামচ পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ কাঁচামরিচ ৫/৬ টা অল্প কাটা লেবুর রস ১ টেবিল চামচ লবন পরিমাণমতো তেল ৩ টেবিল চামচ প্রণালী পোলাও এর চাল ধুয়ে ১/২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। একটা অভেনপ্রুফ পাত্রে ঘি, চাল,সব গরম মশলা, পেঁয়াজ বেরেস্তা,লবন মিশিয়ে পাত্রের ঢাকনা খুলে অভেনে রাখুন। • মাইক্রো পাওয়ারে সেট করে ৪ মিনিট চাল ভুনে নিতে হবে। • মাইক্রোওয়েভ থেকে বের করে ভুনা চালের সাথে গরম পানি মিশিয়ে পাত্রের ঢাকনা বন্ধ করে ১৬ মিনিট রান্না করতে হবে। মাঝখানে একবার নেড়ে দিতে হবে। • ইলিশ মাছ কেটে টুকরা করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে। একটা অভেনপ্রুফ পাত্রে তেল,পেঁয়াজ কুচি, সরিষা বাটা, কাঁচামরিচ, লবন,পেয়াজ,লেবুর রস,সব একসাথে মাখিয়ে ২০ মিনিট রেখে দিন। তারপর মাইক্রোওয়েভে ১৫ মিনিট ঢেকে রান্না করুন। মাঝখানে একবার নেড়ে দিবেন। • পোলাও এর সাথে রান্না করা ইলিশ মাছ লেয়ারে মিশিয়ে তার উপর কাঁচামরিচ,পেঁয়াজ বেরেস্তা,কিসমিস,মিশিয়ে দিন। পাত্র ঢেকে অভেনে ৩ মিনিট রান্না করুন। গরম পরিবেশন করুন দারুন মজাদার ইলিশ পোলাও।
রেসিপি লিখেছেন :- Afroz Sayda

সূত্র:- ফেসবুক

মজাদার আইসক্রিম তৈরি করুন ঘরেই কাঠফাটা রোদে আইসক্রিম কিনতে বাইরে বের হওয়ার দরকার নেই

কাঠফাটা রোদে আইসক্রিম কিনতে বাইরে বের হওয়ার দরকার নেই। ঘরেই বানানো যাবে মজাদার আইসক্রিম। দেখুন নাসরিন আলমের দেওয়া আইসক্রিম তৈরির প্রণালি। চলুন আইসক্রিম তৈরি শুরু করি।

 


 চকলেট আইসক্রিম 
 উপকরণ:গুঁড়া দুধ ২ কাপ, পানি আড়াই কাপ, চিনি ২ টেবিল-চামচ, চকলেটের দুটি ছোট বার, ক্রিম ১ টিন, ওভালটিন ৩ টেবিল-চামচ, তরল গ্লুকোজ ১ চা-চামচ, কনডেন্সড মিল্ক আধা টিন, জেলাটিন গোলানো ২-৩ টেবিল-চামচ, সিএমসি পাউডার গোলানো ১ টেবিল-চামচ, কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল-চামচ। প্রণালি: গুঁড়া দুধ, পানি, কনডেন্সড মিল্ক, চিনি, ওভালটিন ও কর্নফ্লাওয়ার একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। মিশ্রণ প্যানে ঢেলে চকলেট দিয়ে জ্বাল দিন। ঘন হয়ে উঠলে নামিয়ে তরল গ্লুকোজ মেলাতে হবে। কিছুটা ঠান্ডা হওয়ার পর সিএমসি ও জেলাটিন গোলা মেলাতে হবে। ঠান্ডা হওয়ার পর ক্রিম মিলিয়ে বিট করতে হবে। মিশ্রণটি ডিপ ফ্রিজে ২ ঘণ্টা রেখে জমাতে হবে। দুই ঘণ্টা পর পর বের করে বিট করতে হবে চার-পাঁচবার। শেষের বার মেরাং বানিয়ে একসঙ্গে মিলিয়ে জমাতে হবে। ২টি ডিমের সাদা অংশ ও গুঁড়া চিনি ২ টেবিল-চামচ একসঙ্গে বিট করে মেরাং বানাতে হবে। মিলিয়ে চূড়ান্তভাবে জমাতে হবে। ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা জমার পর পরিবেশন করুন। আধা কাপ পানিতে ১ চা-চামচ জেলাটিন গুলিয়ে নিতে হবে। এই গোলা থেকে ১ টেবিল-চামচ। আধা কাপ পানিতে ১ চা-চামচ সিএমসি পাউডার গুলিয়ে নিতে হবে। এই গোলা থেকে ১ টেবিল-চামচ।

 শাহি কুলফি 
উপকরণ:গুঁড়া দুধ ২ কাপ, পানি ৩ কাপ, চিনি ২ টেবিল-চামচ, কনডেন্সড মিল্ক আধা টিন, জাফরান ১ চিমটি (১ টেবিল-চামচ গোলাপজলে ভেজাতে হবে), কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল-চামচ, ডিমের কুসুম ২টি, পেস্তা, কাঠবাদাম ও কাজুবাদাম স্বাদমতো। প্রণালি: দুধ, পানি, চিনি, কনডেন্সড মিল্ক, কর্নফ্লাওয়ার ও ডিমের কুসুম সব একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। ব্লেন্ড করা মিশ্রণ প্যানে ঢেলে জ্বাল দিতে হবে। ঘন হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে নেড়ে নেড়ে ঠান্ডা করতে হবে। জাফরান গোলা ও বাদামকুচি দিয়ে নেড়ে মিলিয়ে নিতে হবে। ঠান্ডা মিশ্রণটি কুলফির ছাঁচে ঢেলে ডিপে জমাতে হবে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা।
 লেমন ললি
উপকরণ: পানি ৪ কাপ, চিনি ১ কাপ, লেবুর রস ৬ টেবিল-চামচ, লবণ আধা চা-চামচ, লেমন এসেন্স ৭-৮ ফোঁটা, সবুজ রং প্রয়োজনমতো। প্রণালি: ওপরের সব উপকরণ একসঙ্গে মিলিয়ে ছেঁকে নিতে হবে। আইসক্রিমের ছাঁচে ঢেলে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা ডিপ ফ্রিজে জমিয়ে পরিবেশন করুন।
 ম্যাংগো আইসক্রিম
 উপকরণ: গুঁড়া দুধ ২ কাপ, পানি আড়াই কাপ, কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল-চামচ, চিনি পৌনে ১ কাপ, ক্রিম ১ টিন, জেলাটিন গোলানো ১ টেবিল-চামচ, সিএমসি পাউডার গোলানো ১ টেবিল-চামচ, তরল গ্লুকোজ ১ চা-চামচ। ম্যাংগো পিউরি ১ কাপ, ২টি ডিমের সাদা অংশ, ২ টেবিল-চামচ চিনি। প্রণালি: গুঁড়া দুধ, পানি, কর্নফ্লাওয়ার ও চিনি একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। মিশ্রণ প্যানে ঢেলে জ্বাল দিয়ে ঘন করে নিতে হবে। গরম অবস্থায় তরল গ্লুকোজ মেলাতে হবে। ঠান্ডা হয়ে এলে জেলাটিন ও সিএমসি মেলাতে হবে। ক্রিম ও ম্যাংগো পিউরি দিয়ে বিট করে ডিপে জমাতে হবে তিন ঘণ্টা। এরপর আবারও বিট করে জমাতে হবে। দুই ঘণ্টা পর পর বের করে ৩-৪ বার বিট করতে হবে। শেষের বার ডিমের সাদা অংশ ও চিনি দিয়ে বিট করে মেরাং দিয়ে বিট করে জমাতে হবে। ইচ্ছামতো সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

সূত্র: বাংলা রেসিপি
বাংলা রেসিপি
বাংলা রেসিপি

নবাবি বিরিয়ানি যেভাবে রান্না


goodlinkbd.blogspot


নবাবি বিরিয়ানি

 উপকরণ: খাসির মাংস ২ কেজি, এলাচ ৬টি, লবঙ্গ ৫-৬টি, আনারসের রস ২ টেবিল চামচ, রসুনের রস ১ টেবিল চামচ, তেজপাতা ৪টি, পেঁয়াজের রস ২ টেবিল চামচ, দারচিনি ৬ টুকরা, জাফরান আধা চা-চামচ, টক দই ১ কাপ, লবণ পরিমাণ মতো, সরিষার তেল আধা কাপ, সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ২ চা-চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ, জয়ত্রি গুঁড়া আধা চা-চামচ।

 প্রণালি: মাংস বড় টুকরা করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। ওপরের সব উপকরণ দিয়ে মাখিয়ে ৫-৬ ঘণ্টা রাখতে হবে।

উপকরণ: পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, পেঁয়াজ বেরেস্তা আধা কাপ, মাঝারি আকারের আলু ১০-১২টি, জাফরান ১ চা-চামচ, পেস্তাবাদাম কুচি ৪ টেবিল চামচ, কাজু ১ কাপ, কাঁচামরিচ ১৫-১৬টি, ঘন দুধ ১ কাপ, মিষ্টি আতর ৫-৬ ফোঁটা, ঘি ১ কাপ, মালাই আধা কাপ, দারচিনি ৬ টুকরা, আলুবোখরা ১০-১২টি, এলাচ ৪টি, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, লবঙ্গ ৬টি, কেওড়া ২ টেবিল চামচ।

 প্রণালি: চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে পরিমাণমতো লবণ ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মাখিয়ে রাখতে হবে। আলু ছিলে সামান্য লবণ মাখিয়ে রাখতে হবে। কেওড়ার পানিতে জাফরান ভিজিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখতে হবে। বিরিয়ানির হাঁড়িতে প্রথমে মাখানো মাংস রাখতে হবে। তারপর আলু দিতে হবে। কাজু ও আলুবোখরা দিতে হবে। কাঁচামরিচ, চাল, গরম মসলা দিতে হবে। কিশমিশ, পেস্তাবাদাম কুচি দিতে হবে। দুধ, মালাই দিতে হবে। ৬ কাপ পানি দিতে হবে। ঘি, জাফরান মিশ্রিত কেওড়ার পানি, মিষ্টি আতর কিছু বেরেস্তা দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চতুর্দিকে ময়দা মথে আটকিয়ে দিতে হবে। ৫ মিনিট বেশি জ্বালে, ১০ মিনিট মাঝারি জ্বালে, ১৫-২০ মিনিট অল্প জ্বালে রাখতে হবে। ১০-১৫ মিনিট দমে রেখে নামাতে হবে। নবাবি বিরিয়ানি সার্ভিং ডিশে ঢেলে কিছু পেস্তা কুচি ও বেরেস্তা দিয়ে সালাদ ও বোরহানির সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।

 সিতারা ফিরদৌস সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, আগস্ট ২৪, ২০১০ -

গরুর মাংসের কোরমা রান্না


 গরুর মাংসের কোরমা 

উপকরণ: গরুর মাংস দেড় কেজি, পেঁয়াজ কুচি ২ কাপ, তেল আধা কাপ, পেঁয়াজবাটা পৌনে ১ কাপ, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, রসুনবাটা আধা টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, আস্ত ছোট পেঁয়াজ ২০-২৫টি, গোলাপজল ২ টেবিল চামচ, টক দই আধা কাপ, মিষ্টি দই ২ টেবিল চামচ, এলাচ ৬টি, দারচিনি ৮ টুকরা, ঘি আধা কাপ।

প্রণালি: পেঁয়াজের খোসা ছিলে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রেখে দিতে হবে। মাংস মাঝারি আকারের টুকরা করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে আদা, রসুন, লবণ দিয়ে মাখিয়ে তিন-চার ঘণ্টা রাখতে হবে। তেল গরম করে পেঁয়াজ বেরেস্তা করে মাংস দিয়ে অল্প জ্বালে কষাতে হবে। বেরেস্তা মাংসের সঙ্গে মিশে গেলে পেঁয়াজবাটা দিয়ে অল্প জ্বালে রান্না করতে হবে। মাঝেমধ্যে নেড়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে মাংস যেন তলায় না লাগে। ২০-২৫ মিনিট পর টক দই ও মিষ্টি দই দিতে হবে। দারচিনি, এলাচ, গোলাপজল দিয়ে ভুনতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে অল্প অল্প করে গরম পানি দিয়ে ভুনতে হবে মাংস সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত। মাংস সেদ্ধ হলে গোটা পেঁয়াজ দিয়ে ২০-২৫ মিনিট রেখে নামাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে মাংস, পেঁয়াজ দুটোই সেদ্ধ হবে অথচ গোটা গোটা থাকবে।

 সিতারা ফিরদৌস সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, আগস্ট ২৪, ২০১০

ডিমের গুনাগুন


 ডিম

ডিমের গুনাগুন


১. শরীরে ভিটামিন ডি তৈরির করতে প্রতিদিন খাবারে রাখতে হবে ডিম।
২. ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইডেট।
৩. বয়ঃসন্ধিকালে, গর্ভাবস্হায় এবং যেসব মা বাচচাকে বুকের দুধ খাওয়ান 
তারা প্রতিদিন এক বা একাধিক ডিম খেতে পারেন।
৪. শরীরিক ভাবে সুস্ব থাকলে ৪০ বছর এর পরে কুসুম ছাড়া ডিম খেতে পারবেন।
৫. যারা নিয়মিত শরীরর্চচা করেন। বেয়ামগারে যান তাদের নিয়মিত ডিম খেতে বলা হয়। তবে কুসুম ছাড়া।
৬. ওজন কম এবং হজমশক্তিও ভালো, তারা নিয়মি করে ডিম খেতে পারেন এক বা একাধিক।
 শুধু ডিম নয় ডিমের তৈরী খাবার ও খেতে পারেন।
(অনেকে ভাবতে পারেন আজ এডমিন হটাত এইরকম পোস্ট কেন করলো, যেগুলো শুধু শেয়ার করতে হয় ? 
একটু আগে মুরগি গুলা বলল ডেইলি ১৫টা করে ডিম দিবে তাই দিসি 
tongue e
                                                            ----শোয়াইব পাটওয়ারী

কাচ্ছি বিরিয়ানি কিভাবে রান্না করবেন

উপকরণ : খাসির মাংস ২ কেজি, পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, ঘি ২৫০ গ্রাম, আলু আধা কেজি, পেঁয়াজের বেরেস্তা এক কাপ, দারুচিনি ৮-১০ টুকরো, এলাচ ১০-১২টি, আদা বাটা ২ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ, গরম মসলা গুঁড়া (দারুচিনি, এলাচ, জয়ফল, জয়ত্রি, শাহজিরা ও গোলমরিচ) ১ টেবিল চামচ, জিরা আধা চা চামচ, দই দেড় কাপ, দুধ ২ কাপ‚ আলুবোখারা ১৪-১৫টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো।

 প্রণালী : মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। পিতলের হাঁড়িতে মাংসের সাথে আদা রসুন বাটা, লবণ, চিনি, টকদই, দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ দিয়ে মাখিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। এবার গরম মসলার গুঁড়া, অর্ধেক ঘি ও জাফরান দিয়ে ভালোভাবে মাংস মেখে ১০ মিনিট রাখুন। এবার দুই কাপ দুধ মাংসের উপর ঢেলে দিন। আলু লবণ মাখিয়ে তেলে ভেজে মাংসের উপর দিন। চাল ধুয়ে আধা সেদ্ধ করে মাংসের উপর দিন। বাকি অর্ধেক ঘি, পেঁয়াজের বেরেস্তা, কিশমিশ, আলুবোখারা, বাদাম, গোলাপ জল ছড়িয়ে দিয়ে অল্প আঁচে এক ঘন্টার মতো চুলোয় রাখুন। চুলোয় উঠানোর আগে আটা গুলিয়ে হাঁড়ির মুখ বন্ধ করে দিন। এক ঘন্টা পর আঁচ আরো কমিয়ে দমে রাখুন। খড়ির চুলোয় রান্না করতে পারলে ভালো। সে ক্ষেত্রে এক ঘন্টা পর হাঁড়ির নিচে এবং উপরে জলন্ত কয়লা দিয়ে দমে বসান। গ্যাসের চুলোর ক্ষেত্রে তাওয়ার উপর হাঁড়ি বসিয়ে অল্প আঁচে দমে রাখুন।


সূত্র: বাংলারেসিপি

আপেল এর উপকারীতা 10


আপেল এর উপকারীতা 10 টি জেনে নেই

আপেলেরগুনাগুন সম্পর্কে আমরাসবাই জানি এই সুস্বাদু ফলআমাদের সবারই খেতেকমবেশি ভালো লাগেএবং নারী-পুরুষসবার জন্যই আপেলখাওয়ার উপকারিতা অনেকবেশিডাক্তারদের মতামত অনুযায়ী প্রতিদিন একটিকরে আপেল খেলেআপনাকে ডাক্তারের কাছেযেতে হবে নাখুব একটা আপেল সাধারণত দুইপ্রকারের হয়ে থাকে, লাল সবুজ লালআপেলের গুণাবলি সম্পর্কে আমরাসবাই জানি কিন্তু সবুজআপেলের বিশেষ গুণগুলো সম্পর্কে হয়তোঅনেকেরই ধারনা নেই তাইচলুন আজ জেনেনিই আমাদের দেহেরসুস্থতায় সবুজ আপেলেরগুনাবলি সম্পর্কে কিছুতথ্য

সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার
সবুজআপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদানহল ফাইবার, যাসবুজ আপেলে আছেপ্রচুর পরিমাণে। সবুজআপেলের এই ফাইবারউপাদান আমাদের পেটেরযে কোন সমস্যারোধ করতে সাহায্য করে পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিকভাবে হতে সহায়তাকরে।
কোলন ক্যানসার রোধ করে
সবুজআপেলের ফাইবার উপদানআমাদের দেহকে কোলনক্যানসার রোগ হওয়াথেকে রক্ষা করে।
ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই
সবুজআপেল আমাদের পেটেরসুস্থতায় অনেক সাহায্য করেথাকে। তাছাড়া সবুজআপেলের মধ্যে কোনক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেইযা আমাদের দেহেরজন্য খারাপ। তাইআপনি নিশ্চিন্তে ডায়েটকরতে পারেন সবুজআপেল খেয়ে।
কোলেস্টেরল মাত্রা খুব কম
বলাইহয়েছে কে সবুজআপেলে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেইএবং যতটুকু আছেতাও মাত্রায় খুবকম। যেহেতু সবুজআপেলে প্রচুর পরিমানে ফাইবারউপাদান আছে তাদেহের কোলেস্টেরল মাত্রার ভারসাম্য বজায়রাখে
সহজেই হজম হয়
আপনিখুব ভারী কোনখাবার খেয়েছেন। চিন্তাকরছেন হজম হবেকিনা ঠিকমত। কিন্তুচিন্তার কোন কারণনেই ,আপনি একটিসবুজ আপেল খেয়েনিন। কারণ সবুজআপেলে আছে এনজাইমউপাদান যা খুবদ্রুত খাদ্য হজমকরতে সাহায্য করে
লিভার নালীর সমস্যা রোধ করে
সবুজআপেল আমাদের দেহেরলিভারের যে কোনসমস্যা দূর করে পাশাপাশি খাদ্যনালী, পরিপাক নালী অন্যান্য নালীরসমস্যা দূর করে।
রোগ প্রতিরোধ করে
সবুজআপেল ডায়রিয়ার সমস্যারোধ করে পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য বাতের সমস্যা দূরকরে এবং বদহজমের সমস্যাও দূরকরে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমূহ
সবুজআপেলে আছে ফ্লেভনয়েড পলিফেনল যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। আরএই উপদান দুটিআমাদের দেহের DNA এরক্ষতি রোধ করেএবং ক্যানসারও রোধকরে।
ক্ষুধা নিয়ন্ত্রন করে
সবুজআপেলের জৈব এসিডউপাদান আমাদের ক্ষুধানিয়ন্ত্রনে রাখে। তাইযদি আপনার বারবার ক্ষুধা লেগেথাকার সমস্যা থেকেথাকে তাহলে সবুজআপেল খেয়ে ক্ষুধানিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবেন
দেহে শক্তি বৃদ্ধি করে
সবুজআপেল আমাদের দেহেশক্তি যোগায়। সবুজআপেলের অন্যতম উপদানকার্বোহাইড্রেটযা আমাদের দেহেরজন্য খুব উপকারি। বিশেষকরে যারা খেলাধুলা করেন, কঠোর পরিশ্রম করেনতারা প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সবুজ আপেলঅবশ্যই রাখুন।
তথ্যসূত্রঃ healthdigezt.com

সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে। - See more at: http://www.priyo.com/2014/11/24/120115.html#sthash.vhxBTCt7.dpuf

সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার

সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে।

কোলন ক্যানসার রোধ করে

সবুজ আপেলের ফাইবার উপদান আমাদের দেহকে কোলন ক্যানসার রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।

ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই

সবুজ আপেল আমাদের পেটের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া সবুজ আপেলের মধ্যে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই যা আমাদের দেহের জন্য খারাপ। তাই আপনি নিশ্চিন্তে ডায়েট করতে পারেন সবুজ আপেল খেয়ে।
- See more at: http://www.priyo.com/2014/11/24/120115.html#sthash.vhxBTCt7.dpuf

সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার

সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে।

কোলন ক্যানসার রোধ করে

সবুজ আপেলের ফাইবার উপদান আমাদের দেহকে কোলন ক্যানসার রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।

ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই

সবুজ আপেল আমাদের পেটের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া সবুজ আপেলের মধ্যে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই যা আমাদের দেহের জন্য খারাপ। তাই আপনি নিশ্চিন্তে ডায়েট করতে পারেন সবুজ আপেল খেয়ে।
- See more at: http://www.priyo.com/2014/11/24/120115.html#sthash.vhxBTCt7.dpuf

সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার

সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে।

কোলন ক্যানসার রোধ করে

সবুজ আপেলের ফাইবার উপদান আমাদের দেহকে কোলন ক্যানসার রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।

ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই

সবুজ আপেল আমাদের পেটের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া সবুজ আপেলের মধ্যে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই যা আমাদের দেহের জন্য খারাপ। তাই আপনি নিশ্চিন্তে ডায়েট করতে পারেন সবুজ আপেল খেয়ে।
- See more at: http://www.priyo.com/2014/11/24/120115.html#sthash.vhxBTCt7.dpuf

সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার

সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে।

কোলন ক্যানসার রোধ করে

সবুজ আপেলের ফাইবার উপদান আমাদের দেহকে কোলন ক্যানসার রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।

ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই

সবুজ আপেল আমাদের পেটের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া সবুজ আপেলের মধ্যে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই যা আমাদের দেহের জন্য খারাপ। তাই আপনি নিশ্চিন্তে ডায়েট করতে পারেন সবুজ আপেল খেয়ে।
- See more at: http://www.priyo.com/2014/11/24/120115.html#sthash.vhxBTCt7.dpuf

সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার

সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে।

কোলন ক্যানসার রোধ করে

সবুজ আপেলের ফাইবার উপদান আমাদের দেহকে কোলন ক্যানসার রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।

ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই

সবুজ আপেল আমাদের পেটের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া সবুজ আপেলের মধ্যে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই যা আমাদের দেহের জন্য খারাপ। তাই আপনি নিশ্চিন্তে ডায়েট করতে পারেন সবুজ আপেল খেয়ে।
- See more at: http://www.priyo.com/2014/11/24/120115.html#sthash.vhxBTCt7.dpuf

সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার

সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে।

কোলন ক্যানসার রোধ করে

সবুজ আপেলের ফাইবার উপদান আমাদের দেহকে কোলন ক্যানসার রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।

ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই

সবুজ আপেল আমাদের পেটের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া সবুজ আপেলের মধ্যে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই যা আমাদের দেহের জন্য খারাপ। তাই আপনি নিশ্চিন্তে ডায়েট করতে পারেন সবুজ আপেল খেয়ে।

কোলেস্টেরল মাত্রা খুব কম

বলাই হয়েছে কে সবুজ আপেলে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই এবং যতটুকু আছে তাও মাত্রায় খুব কম। যেহেতু সবুজ আপেলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার উপাদান আছে তা দেহের কোলেস্টেরল মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে।

সহজেই হজম হয়

আপনি খুব ভারী কোন খাবার খেয়েছেন। চিন্তা করছেন হজম হবে কিনা ঠিকমত। কিন্তু চিন্তার কোন কারণ নেই ,আপনি একটি সবুজ আপেল খেয়ে নিন। কারণ সবুজ আপেলে আছে এনজাইম উপাদান যা খুব দ্রুত খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে।

লিভার ও নালীর সমস্যা রোধ করে

সবুজ আপেল আমাদের দেহের লিভারের যে কোন সমস্যা দূর করে ও পাশাপাশি খাদ্য নালী, পরিপাক নালী ও অন্যান্য নালীর সমস্যা দূর করে।

রোগ প্রতিরোধ করে

সবুজ আপেল ডায়রিয়ার সমস্যা রোধ করে ও পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য ও বাতের সমস্যা দূর করে এবং বদ হজমের সমস্যাও দূর করে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমূহ

সবুজ আপেলে আছে ফ্লেভনয়েড ও পলিফেনল যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। আর এই উপদান দুটি আমাদের দেহের DNA এর ক্ষতি রোধ করে এবং ক্যানসারও রোধ করে।

ক্ষুধা নিয়ন্ত্রন করে

সবুজ আপেলের জৈব এসিড উপাদান আমাদের ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখে। তাই যদি আপনার বার বার ক্ষুধা লেগে থাকার সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সবুজ আপেল খেয়ে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবেন।

দেহে শক্তি বৃদ্ধি করে

সবুজ আপেল আমাদের দেহে শক্তি যোগায়। সবুজ আপেলের অন্যতম উপদান কার্বোহাইড্রেট যা আমাদের দেহের জন্য খুব উপকারি। বিশেষ করে যারা খেলাধুলা করেন, কঠোর পরিশ্রম করেন তারা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সবুজ আপেল অবশ্যই রাখুন।
তথ্য সূত্রঃ healthdigezt.com
- See more at: http://www.priyo.com/2014/11/24/120115.html#sthash.vhxBTCt7.dpuf

সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার

সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে।

কোলন ক্যানসার রোধ করে

সবুজ আপেলের ফাইবার উপদান আমাদের দেহকে কোলন ক্যানসার রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।

ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই

সবুজ আপেল আমাদের পেটের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া সবুজ আপেলের মধ্যে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই যা আমাদের দেহের জন্য খারাপ। তাই আপনি নিশ্চিন্তে ডায়েট করতে পারেন সবুজ আপেল খেয়ে।

কোলেস্টেরল মাত্রা খুব কম

বলাই হয়েছে কে সবুজ আপেলে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই এবং যতটুকু আছে তাও মাত্রায় খুব কম। যেহেতু সবুজ আপেলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার উপাদান আছে তা দেহের কোলেস্টেরল মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে।

সহজেই হজম হয়

আপনি খুব ভারী কোন খাবার খেয়েছেন। চিন্তা করছেন হজম হবে কিনা ঠিকমত। কিন্তু চিন্তার কোন কারণ নেই ,আপনি একটি সবুজ আপেল খেয়ে নিন। কারণ সবুজ আপেলে আছে এনজাইম উপাদান যা খুব দ্রুত খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে।

লিভার ও নালীর সমস্যা রোধ করে

সবুজ আপেল আমাদের দেহের লিভারের যে কোন সমস্যা দূর করে ও পাশাপাশি খাদ্য নালী, পরিপাক নালী ও অন্যান্য নালীর সমস্যা দূর করে।

রোগ প্রতিরোধ করে

সবুজ আপেল ডায়রিয়ার সমস্যা রোধ করে ও পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য ও বাতের সমস্যা দূর করে এবং বদ হজমের সমস্যাও দূর করে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমূহ

সবুজ আপেলে আছে ফ্লেভনয়েড ও পলিফেনল যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। আর এই উপদান দুটি আমাদের দেহের DNA এর ক্ষতি রোধ করে এবং ক্যানসারও রোধ করে।

ক্ষুধা নিয়ন্ত্রন করে

সবুজ আপেলের জৈব এসিড উপাদান আমাদের ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখে। তাই যদি আপনার বার বার ক্ষুধা লেগে থাকার সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সবুজ আপেল খেয়ে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবেন।

দেহে শক্তি বৃদ্ধি করে

সবুজ আপেল আমাদের দেহে শক্তি যোগায়। সবুজ আপেলের অন্যতম উপদান কার্বোহাইড্রেট যা আমাদের দেহের জন্য খুব উপকারি। বিশেষ করে যারা খেলাধুলা করেন, কঠোর পরিশ্রম করেন তারা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সবুজ আপেল অবশ্যই রাখুন।
তথ্য সূত্রঃ healthdigezt.com
- See more at: http://www.priyo.com/2014/11/24/120115.html#sthash.vhxBTCt7.dpuf