লুচি তৈরি রেসিপি



লুচি তৈরি
লুচি আমাদের দেশের একটি খুবই উল্লেখযোগ্য খাবার । ময়দাকে ময়ান দিয়ে ভাল করে মেখে তারপর বেলনচাকিতে বেলে নিয়ে ঘিতে ভেজে লুচি তৈরি করা হয় । ভাজার পর লুচি সাধারণত ফোলে । যে ফোলা লুচির উপর এবং নিচের স্তর বা অংশটি সমান পাতলা হয় (একটি মোটা অপরটি সরু নয়)তাকে ফুলকো লুচি বলে । ফুলকো লুচি সাধারণত বেগুনভাজা, আলুর দম বা মাংসের সাথে খাওয়া হয় । ইহা উল্লেখযোগ্য যে বর্তমানে ঘি এর অত্যধিক দামের কারনে লুচি ডালডা বা অন্যান্য তেলে ভেজেও খাওয়া হয় ।

তৈরির প্রক্রিয়া উপকরণ : 
ময়দা ৪ কাপ, নারিকেলের দুধ ১ কাপ, লবণ আধা চা চামচ, তেল বা ঘি ৩ কাপ।

যেভাবে তৈরি করবেন
১.৩ টেবিল চামচ ময়দা ঘি ও লবণ দিয়ে ময়ান করুন। ২.ময়ান নারিকেলের দুধ দিয়ে মাখিয়ে ১০ মিনিট ঢেকে রেখে দিন। ৩. ছোট আকারে রুটি বেলে ডুবো তেলে ভেজে তুলুন। গরম গরম পরিবেশন করুন।

Ref- Net

 

মুরগীর কোর্মা রেসিপি

মুরগীর কোর্মা 
মুরগীর কোর্মা ঈদের দিনের একটা জনপ্রিয় খাবার। আমাদের দেশের কমবেশী সব বাড়িতে এই রান্না হয়ে থাকে। তাই বলা যায় যে এই রান্নার রেসিপিও আছে অনেক রকম। প্রিয় পাঠকদের জন্য আজকে মুরগীর কোর্মা রান্নার একটা খুব সহজ রেসিপি দেয়া হলো।
উপকরন
মুরগি ৮-১০ টুকরা
সাদা দই ১ কাপ
পেয়াজ ভাজা ১ কাপ
রসুন বাটা ৩ টেবিল চামচ
আদা বাটা ৪ টেবিল চামচ
ঘী অথবা তেল পরিমান মতো
এলাচি ৫/৬ টি
তেজপাতা ৪/৫ টি
গরম মশলা ১ টেবিল চামচ
কারি পাউডার ১ টেবিল চামচ
জিরা ১/২ চা চামচ
লবন স্বাদ অনুযায়ী
প্রস্তত প্রনালী 
মুরগী দই দিয়ে মাখিয়ে ১ ঘন্টা ম্যারিনেট করতে হবে। এবার একটি হাড়িতে তেল/ ঘী দিয়ে এক এক করে সব মশলা দিয়ে ১০ মিনিট ভুনতে হবে। এরপর দই মাখানো মুরগী দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে মুরগী সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত। এরপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিয়ে কিসুক্ষন রেখে মাংশের উপর তেল উঠলে বেরেশ্তা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।
সাহাদাত উদরাজী
Ref-NET

দেশী মুরগীর রোস্ট ঈদ স্পেশাল রেসিপি

ঈদ স্পেশাল রেসিপি 
by -Godhuli Roddur
 ----------------------------- 
সামনে ঈদ, তাই রোস্টের রেসিপিটা দিচ্ছি অনেকের কাজে লাগবে আশা করছি কারন রেসিপিটা খুবি মজাদার, এটা আমার কথা নয় যারা খেয়েছে তাদের কথা
উপকরণ :
দেশী মুরগীর রোস্ট  -৫ টা ( ৪ টুকরা করে নেয়া) টক দ্ই-দেড় কাপ টমেটো সস- ৩ ভাগের ১ কাপ বা আধা কাপ ( রং টা ভালো আনতে ,সামান বেশী দিতে পারো তবে খুব বেশী দিলে টেস্ট পাল্টে যায়) পেয়াজ বাটা- ৩ কাপ( মাপার কাপ) রসুন বাটা-৩টেবিল চামচ আদা বাটা-৪টেবিল চামচ টালা ধনিয়া গুড়া- ১ টেবিল চামচ লাল মরিচ গুড়া-২-৩ চা চমচ বা পছন্দমতো কাঠ বাদাম বাটা- ৩ টেবিল চামচ( বাটার পরের মাপ) কিসমিস বাটা- ৩টেবিল চামচ( বাটার পরের মাপ) পোস্ত দানা বাটা- ২ চা চামচ কাটা পেয়াজ-১কাপ( বেরেস্তা করে রাখতে হবে) কাঁচা মরিচ-১০/১৫টা অধর্েক কাটা বাকিটা আস্ত বা তোমার ইচ্ছা মত লবন -স্বাদমতো তেল -১/২কাপ রোস্ট রান্নার জন্য ,ভাজা তেল থেকে নেওয়া যাবে। (আর ভাজার জন্য যতটুকু দরকার সেটা প্রয়োজন মত নিতে হবে) ঘি-৩/৪কাপ কেওড়া জল-১ চা চামচ অনেক ঘন দুধ বা গুড়া দুধ- আধা কাপ পানি- প্রয়োজন মতো জর্দার রং- অপশনাল মুরগীতে মেখে ভাজঁতে পারো ( আমি ব্যবহার করি না) শুকনা মশলা তৈরীঃ এলাচ-৬টুকরা দারচিনি-৪ টুকরা( ১ইন্চি মাপের) লং-৪ টুকরা গোল মরিচ-১চা চামচ জায়ফল-১টা জয়ত্রি-২টুকরা শাহ জিরা-১চা চামচ উপরোক্ত মসলা গুলো গুড়া করে নিতে হবে ( পাটায় বা ব্লেন্ডারে করা যাবে)  
প্রস্তুত প্রণালীঃ
১) মুরগী কেটে ধুয়ে পানি ঝড়িয়ে রাখতে হবে। ২)বড় ছড়ানো পাত্রে আগে তেল গরম করে পাত্রটা ঠান্ডা করে নিতে হবে, ননস্টিক হলে ঠান্ডা করার প্রয়োজন নাই। ৩) এই পাত্রে প্রয়োজন মত তেল নিয়ে মুরগীর টুকরা গুলো হাল্কা লাল করে ভেজে নেবে, তবে অতিরিক্ত ভাজলে শক্ত হয়ে যাবে। ৪) মুরগী ভাজা শেষ হয়ে গেলে। এই পাত্র পরিস্কার করে এটাতে রান্না করতে পারো বা অন্য ছড়ানো পাত্রে রান্না করতে পারো। ৫) পাত্রে তেল ও ঘি দিয়ে পেঁয়াজ বাটা দিতে হবে। এবার বেশ অনেক্ষন নাড়তে হবে, যাতে পেয়াজটা লাল লাল হয় তবে পোড়া যেন না লাগে, এবার একে একে, আদা বাটা, রসুন বাটা, মরিচ গুড়া, টালা ধনিয়া গুড়া, দিয়ে নেড়ে নেড়ে কষাতে হবে অল্প জ্বালে, ১/২ কাপের মত পানি দিয়ে আরো কষাতে হবে।এবার টক দ্ই , বাদাম বাটা ,কিসমিস বাটা, পোস্ত দানা বাটা,শুকনা মসলা গুড়ো ও লবন দিয়ে কষিয়ে নিতে হবে। এবার মুরগীর টুকরা গুলো দিয়ে নেড়ে চেড়ে প্রয়োজন মত পানি দিতে হবে ( ডুবো পানি দেয়া যাবে না) এবার ঢাকনা দিয়ে রাখতে হবে, মাঝে মাঝে নেড়ে দিতে হবে তবে খুব সাবধানে এবং বেশী নাড়াচাড়া যাবে না, ৬)মাংস সিদ্ধ হলে মাংসের টুকরা উঠিয়ে রাখবে( এতে মাংস ভাঙ্গবে না) এবার টমেটো সস, ঘন দুধ, কাটা কাঁচা মরিচ দিয়ে আরো কিছুক্ষন নেড়ে নেড়ে ঝোল ঘন করে নেবে। ঘন হলে মাংস গুলো দিয়ে ২-৩ বার সাবধানে নেড়ে ঝোল মাখাবে মুরগীর রোস্টে। ৭) এবার আস্ত কাঁচা মরিচ ও পেয়াজ বেরেস্তা ছড়িয়ে ও কেওড়া জল এবং কিছু ঘি ছড়িয়ে দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ১০ মিনিট দমে রেখে দিতে হবে। নীচে যাতে পোড়া না লাগে সে জন্য একটা তাওয়া দিলে ভালো হবে।
 টিপস্ঃ১) সসটা বেশী না দেওয়াই ভালো তাহলে আসল স্বাদটাই নষ্ট হয়।
২) মাঝারি থেকে অল্প জ্বালে রান্না করতে হবে।

Ref- Net

ক্রিম কুনাফা ঈদ স্পেশাল রেসিপি


ঈদ স্পেশাল রেসিপি ক্রিম কুনাফা 
উপকরণঃ
লাচ্ছা সেমাই ১প্যাকেট(১৫০গ্রাম),
মাখন ৪টেবিল চামচ,
হুইপড ক্রিম ১/২কাপ,
ডানো ক্রিম ১/২টিন,
ফুলক্রিম মিল্ক দুধ ১/২কেজি,
কর্ণফ্লাওয়ার ২টেবিল চামচ,
ময়দা ১টেবিল চামচ,
চিনি ৩টেবিল চামচ,
ভ্যানিলা এসেন্স ২চা চামচ,
অরেঞ্জ ফুড কালার ২-৩ফোটা।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
প্রথমে লাচ্ছা সেমাই গুলোকে হাত দিয়ে ভেঙে ছোট ছোট করে নিতে হবে। এখন একটা ফ্রাই প্যানে মাখন দিয়ে অরেঞ্জ ফুড কালার মিলিয়ে নিতে হবে। তারপর লাচ্ছা সেমাই গুলো অল্প জালে কিছুক্ষণ ভেজে নিতে হবে মাখন টা পুরো না শুকানো পর্যন্ত। হয়ে গেলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে। অন্য প্যানে দুধ,চিনি,কর্ণফ্লাওয়ার,ময়দা দিয়ে ভাল করে মিলিয়ে নিতে
হবে,তারপর জাল দিয়ে কাস্টাড এর মত ঘন হলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে। ঠাণ্ডা হলে এর সাথে হুইপড ক্রিম,ডানো ক্রিম দিয়ে ৫মিনিট বিট করতে হবে। তারপর ভাজা লাচ্ছা সেমাই গুলোকে দুইভাগে ভাগ করে নিতে হবে,অর্ধেকটা একটা স্প্রিংফ্রম কেক প্যানে অথবা চারকোনা সারভিং ডিশে অর্ধেক লাচ্ছা সেমাই দিয়ে চামচ দিয়ে চেপে চেপে সমান করে দিতে হবে। এখন ক্রিম টুকু সমান করে ঢেলে দিতে হবে। তারপর ওপর দিয়ে বাকি লাচ্ছা সেমাই গুলো দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। ফ্রিজে সারারাত রেখে নিয়ে ওপরে ইচ্ছা মত হুইপড ক্রিম,বাদাম,চেরি দিয়ে সাজিয়ে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা পরিবেশন করতে হবে।
by-Opsshori Muna

Ref-fb

ঘি নান রুটি রেসিপি


রেসিপি :- ঘি নান রুটি রেসিপি
 ----------------------------------------
উপকরন :- 
ময়দা - ১ +১/২ কাপ
ইস্ট - ১ চা চামচের সামান্য কম (হাইকো ব্রান্ডের টা দিয়েছি )
বেকিং সোডা - ১/২ চাচামচের কম
ডিম - ১ টি
দুধ - পরিমান মতো
কুসুম গরম পানি - ১/২ কাপ
চিনি - ১ টেবিল চামচ
তেল - ২ টেবিল চামচ
লবন - সামান্য
ঘি - পরিমান মতো

প্রনালি :- -
প্রথমে কুসুম গরম পানিতে ইস্ট ও চিনি দিয়ে গরম স্থানে ঢেকে রাখুন ৫ মিনিট । - ডিম বাদে সব উপকরন একসাথে বড় একটি পাত্রে মিশিয়ে রাখুন । - ৫ মিনিট পর ইস্টের সাথে ডিম ও তেল মিশিয়ে ময়াদার সাথে মিক্স করে নিন । - সাথে অল্প অল্প করে কুসুম গরম দুধ দিয়ে মাখাতে থাকুন । - অনেক সময় নিয়ে খুব ভাল করে নরম তুলতুলে করে ডো তৈরি করুন । - রুটির ডো এর চাইতে নরম হবে । - ডো ছানার সময় হাতে সামান্য ঘি মাখিয়ে ছানতে হবে । - এবার ভাল করে ঢেকে গরম স্থানে ১-২ ঘণ্টা রাখুন । - ফুলে দ্বিগুণ হয়ে গেলে আবারো মেখে নিন । - ছোট ছোট বল তৈরি করে রুটির চাইতে সামান্য মোটা করে রুটি বেলুন । - তাওয়া খুব গরম করে অল্প আচে দিয়ে নান দিয়ে কিছু সময়ের জন্য ঢেকে রাখুন । - ঢাকনা তুলে জ্বাল আবারো বাড়িয়ে দিন । - ফুলে উঠলে অপর পিঠ কিছু সময়ের জন্য উল্টে দিন । - হয়ে গেলে নামিয়ে উপরে আধা চাচামচ মতো ঘি ব্রাশ করে নিন । - হয়ে গেল নরম তুলতুলে ঘি নান । টিপস :- * ইস্ট বেশি দিবেন না । যদি দেখেন ইস্ট এর গন্ধ আসছে তাহলে কলা অথবা আম সামান্য মিক্স করে নিতে পারেন । এতে আর ইস্ট এর গন্ধ আসবে না ।
সৌজন্যে :- muhsina tabassum
Ref-

পারফেক্ট মিস্টি দই মাত্র ৩ ঘন্টায় তৈরি করুন রেসিপি








রেসিপি :- মাত্র ৩ ঘন্টায় তৈরি করুন পারফেক্ট মিস্টি দই 
দইয়ের আসল স্বাদ বজায় রেখে আপনি ও তৈরি করে নিতে পারেন অসাধারণ স্বল্প সময়ের এই দই ।
আশ করি আপনাদের সবার অনেক ভাল লাগবে ।
উপকরন :-
দুধ - ১লিটার গুড়া দুধ
- ২ টেবিল চামচ টক দই
- ২ টেবিলচামচ +১/২ চাচামচ ( প্রান) ক্যারামেল :
- চিনি - ৮-৯ চাচামচ পানি
- ৩ চাচামচ - একটি স্টিলের পাত্রে পানি ও চিনি একসাথে মিশিয়ে নিন ।
- চুলায় মাঝারি আঁচে জাল দিয়ে গলিয়ে নিন ।
- চামচ দিয়ে নেড়ে নেড়ে বাদামি কালার করে নিন ।
- বেশি জালে ক্যারামেল তৈরি করবেন না । তাহলে পুড়ে তিতা হয়ে যাবে ।
প্রনালি :- - দুধ জাল দিয়ে ঘন করে করে নিন । - শেষের দিকে গুড়া দুধ লিকুইড দুধের সাথে মিশিয়ে জাল দিন । - শেষের দিলে গুড়া দুধ দিলে অনেক সুন্দর স্মেল আসে দই থেকে । - দুধের সাথে ক্যারামেল দিয়ে জাল দিন । - দুধ জাল দিয়ে ৫০০ মিলিলিটার অথবা ৪০০ মিলি লিটার করে নিন । - হ্যান্ড বিটার দিয়ে দুধ নেড়ে নেড়ে জাল দিন । তাহলে ঘন সর পড়বেনা । আবার দই দেখতেও স্মুথ হবে । - চুলা থেকে নামিয়ে হ্যান্ড বিটার অথবা চামচ দিয়ে নাড়ুন। দুধ কুসুম গরম হয়ে আসলে টক দই দিয়ে ভাল করে নেড়েচেড়ে দিন । - বিটার দিয়ে ভাল করে ফেনা ফেনা করুন । - আরো মিষ্টি লাগলে চিনি মিক্স করে নিন। - মাটির পাত্রে ঢেলে চুলার নিচে অল্প আঁচে ২ ঘন্টা রাখুন । - চুলার নিচে রাখার পর দইয়ের পাত্র ঢেকে রাখবেন এবং নাড়াচাড়া করবেন না । - ২ ঘন্টা পরে হাড়িতে পানি গরম করে তার উপর প্লাস্টিকের ,অথবা এলুমিনিয়াম ছিদ্র সহ জালি বসিয়ে তার উপর দইয়ের পাত্র বসিয়ে দিন । - উপরে জালি ঢাকনা দিয়ে একদম অল্প আঁচের থেকে সামান্য বেশি আচ দিয়ে ১ ঘন্টা ১০-১৫ মিনিট রাখুন । নাড়াচাড়া করবেন না । - ১ ঘন্টা হয়ে গেলেই সাসলিকের কাঠি দিয়ে আস্তে করে মাঝখানে ঢুকিয়ে চেক করে নিবেন । যদি মনে করেন হয়ে গিয়েছে তাহলে নামিয়ে নিন । আর যদি মনে করেন এখনও পাতলা রয়েছে তাহলে আর কিছুক্ষন জাল দিন । - দই ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে রাখুন । - নিচে নামানোর পরে দই ঠান্ডা করে ফ্রিজে রাখলে আর জমাট বাধবে। তাই জাল দিয়ে বেশি শক্ত করে ফেলবেন না । শক্ত করে ফেললে আবার পুডিং পুডিং লাগবে । টিপস :- * দই জমাবার সময় নাড়াচাড়া করলে দই ভাল ভাবে জমাট বাধবেনা । * টক দই যেকোন ব্র্যান্ডের নিতে পারেন । টক দই বেশি টক হলে চিনি একটু বেশি দিতে হবে । * দুধ ঘন করলে দইয়ের টেস্ট আরো ভাল হয় । * চিনি আরো বেশি খেতে চাইলে ক্যারামেল এ বেশি চিনি দিন । তাহলে দইয়ের কালার আর সুন্দর হবে। * দুধ বেশি ঘন করেলে কম সময় ভাপে রাখতে হবে । * ভাল মানের হিট প্রুফ বক্সেও দই বসাতে পারেন । বক্সে ৫০-৬০ মিনিটের মধ্যে হয়ে যাবে । * দই ভাপে দেয়ার সময় ঢাকনা দিবেন না জালি দিবেন । ঢাকনা দিলে ভাপে ঢাকনার পানি দইয়ে পরবে । * চাইলে মিস্টি দই ও দিতে পারেন দইয়ের বিজ হিসেবে।

Ref-
সৌজন্যে :- Muhsina Tabassum (page admin )

বুন্দিয়া রেসিপি



বুন্দিয়া.চাই  ইফতারিতে
উপকরণঃ
বেসন ১/২ কাপ
বেকিং পাউডার ১/২ চা চামচ
লেমন হলুদ রং সামান্য জাফরান রং সামান্য
চিনি ১/২ কাপ
প্রণালিঃ 
ছোলার ডালের বেসন এ বেকিংপাউডার মিশাতে হবে। ১/২ কাপ পানি দিয়ে ভাল করে বেসন ফেটাতে হবে। বাটিতে পানি নিয়ে গুলান বেসন অল্প করে পানিতে ফেলে যদি দেখেন ভেসে আছে বুঝতে হবে পানি আর বেসন এর পরিমাণ ঠিক ছিল। না ভাসলে সামান্য পানি মিশিয়ে আবার ফেটাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেনও পানি বেশি না হয়।গোলা বেসন দুই ভাগে ভাগ করে লেমন হলুদ আর জাফরান রং দিতে হবে। প্যান এ ২ কাপ সয়াবিন তেল গরম করুন। বুন্দিয়া গুলানর ঝাঁজরি বাজার এ কিনতে পাওয়া যায়। ঝাঁজরিতে গুলানো বেসন দিতে হবে। এর পর কড়াই এর কাছে ঝাঁজরি নিয়ে ঝাঁকি দিয়ে দিয়ে গরম তেল এ বুন্দিয়া আকারে ফেলতে হবে। একবারে বেশি দেওয়া যাবে না। এর পর বুন্দিয়া রং বাদামি হলে তা একতা বাটিতে উঠাতে হবে। এভাবে সব বুন্দিয়া বানাতে হবে। একটি কড়াইতে ১১/২কাপ পানি তে চিনি দিয়ে সিরা করতে হবে। চুলা তে সিরার উপর শব বুন্দিয়া দিয়ে মৃদু জ্বাল এ নাড়তে হবে। মাঝে মাঝে ঠাণ্ডা পানি ছিটিয়ে নাড়তে হবে। সব বুন্দিয়া সমান ভাবে নরম হলে নামিয়ে ফেলতে হবে। বুন্দিয়ার কড়াই বাতাস এ রেখে ঠাণ্ডা করে একটি প্লেট এ ঢেলে পরিবেশন করতে হবে।

সূত্র-

নারকেল চিংড়ি ভুনা রেসিপি

নারকেল চিংড়ি ভুনা।
 আজ প্রথম রান্না করলাম। আপনাদের জন্য রেসিপি টা দেওয়া হলো। নারকেলী চিংড়ি ভুনা


রেসিপি উপকরণ:-
*.চিংড়ি মাছ হাফ কেজি,
*.পেয়াজ কুচি ১ কাপ,
*.গুড়ো মরিচ দেড় চা চামচ ( বা আপনার রুচি অনুযায়ী),
*.গুড়ো হলুদ হাফ চা চামচ ( বা আপনার রুচি অনুযায়ী),
*.জিরা বাটা দেড় চা চামচ,
*.রসুন বাটা ১ চা চামচ ( বা আপনার রুচি অনুযায়ী),
*.আস্ত কাচাঁ মরিচ ৮/১০ টি,
*.নারকেল ১টি,
*.তেল ও লবণ পরিমাণ মত।
প্রস্তুত প্রণালী :– প্রথমে মাছ কেটে ভালো করে লবন পানিতে ধুয়ে নিন। নারকেল কুড়িয়ে হাফ নারকেল বেটে রসটুকু (নারকেল দুধ) চিপে নিয়ে ছোবড়া গুলো ফেলে দিন, এবং বাকি কোড়ানো নারকেল ওভাবেই রাখুন।- এবার কড়াই এ তেল দিয়ে পেয়াজ কুচি দিয়ে ভাজতে থাকুন। মাঝারি লাল হলে মাছগুলো ভাজা ভাজা করুন এবং অল্প পানি দিয়ে গুড়ো মরিচ, হলুদ, জিরা বাটা ও রসুন বাটা, লবন দিয়ে ভালো করে কষান। ভাল করে কষিয়ে তেলউঠিয়ে ফেলুন।– এবার নারকেল দুধ এবং কোরানো নারকেল ও কাচাঁ মরিচ দিয়ে মাছ গুলো মাখা মাখা ভুনা করুন, লবন চেখে নামিয়ে গরম গরম ভাত অথবা পোলাও দিয়ে পরিবেশন করুন।

সূত্র-

চিংড়ি কাবাব রেসিপি

   চিংড়ি কাবাব
উপকরণঃ
১ চিংড়ির কিমা এক কাপ কাঁচামরিচ কুচি
২ ১ টেবিল চামচ ধনেপাতা কুচি
৩ ১ টেবিল চামচ পেঁয়াজ কুচি
৪ ২ টেবিল চামচ সিদ্ধ আলু পরিমাণমতো কর্নফ্লাওয়ার পরিমাণমতো ডিম
৫ ২টি, ব্রেডক্রাম পরিমাণমতো টমেটো সস পরিমাণমতো লবণ স্বাদমতো

প্রস্তুত প্রণালিঃ 
ডিম, ব্রেডক্রাম ও তেল বাদে সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার পছন্দমতো আকারে গড়ে ডিমে ডুবিয়ে ব্রেডক্রাম মেখে ডুবো তেলে বাদামি করে ভাজতে হবে।

Ref. fb