কী কী লাগছে তবে দেখে নিন এবার –
হাতের তালু বাবাটিতে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী লবণ নিন। হাত এবং পায়ের জন্য একচা – চামচের খানিকটা বেশি লবণ দরকার হবে। কেবল হাতের জন্য আধচা – চামচেই হয়ে যাবে।
এবার তাতে নারকেল তেল ঢালুন। একটু মিশিয়ে নিয়ে এই মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে নিন ভালো করে। এবার আলতো ভাবে ম্যাসাজ করতে থাকুন। দুই/তিন মিনিটের জন্য ম্যাসাজ করতে পারেন বা চাইলে আর সামান্য বেশি সময়ও নিতে পারেন আপনি।
লেবুর ব্যবহার এখানে আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী হতে পারে। ত্বক থেকে দাগ – ছোপ দূর করার থাকলে মিশ্রণে কিছুটা লেবুর রস যোগ করে নিন কেবল।
ম্যাসাজ করা শেষে পাত্রে কুসুম গরম পানি নিয়ে তাতে হাত – পা ডুবিয়ে রাখুন। ওই পানিতেই ধীরে ধীরে ত্বক থেকে মিশ্রণ ছাড়িয়ে নিন।আরেকবার পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে শুকনো করে মুছে ফেলুন।
নিজের ত্বকের ব্যাপক পরিবর্তন আপনার মনোযোগ কেড়ে নেবে তখনই। খুব সাথে – সাথেই চামড়ায় কোমলতা টের পাবেন আপনি।বিশেষ করে বহু দিন যদি রুক্ষ নিষ্প্রাণ ত্বক দেখে থাকেন তবে হুট করে এই মোলায়েম ভাবটা আপনাকে অবাক করবে নিঃসন্দেহে।
হাত মুছে নিয়ে এবার পছন্দ বা দরকার মতন ময়েশ্চারাইজিং করুন। ডিপ ময়েশ্চারাইজিং এর জন্য গ্লিসারিন ব্যাবহার করতে পারেন, কয়েক ফোঁটা গোলাপজল মিলিয়ে।বা নিজের প্রিয় লোশনেই শেষ করুন ত্বকচর্চার পাট।
বিশেষ করে রুক্ষতার মৌসুমে এই উপায়টি যেকারোই ভীষণ উপকারে আসবে। কয়েক দিনের টানা প্রয়োগ দীর্ঘ সময়ের নির্জীব ত্বকে প্রাণ ফিরিয়ে আনবে।নারকেল তেল প্রাকৃতিকভাবে ময়েশ্চারাইজিং হিসেবে খুব কার্যকরী, সাথে লবণ ত্বকের মৃতকোষ দূর করে দিচ্ছে স্ক্রাবিং এর মাধ্যমে। হাত-পায়ের পুরনো মলিনতা চটজলদি কাটিয়ে দিয়ে ত্বকে চনমনেভাব নিয়ে আসতে এই পদ্ধতিটি সত্যিই দারুণ।
- নারকেল তেল
- লবণ
- লেবু
- কুসুম গরম পানি
- গ্লিসারিন, গোলাপজল অথবা ময়েশ্চারাইজিং লোশন
হাতের তালু বাবাটিতে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী লবণ নিন। হাত এবং পায়ের জন্য একচা – চামচের খানিকটা বেশি লবণ দরকার হবে। কেবল হাতের জন্য আধচা – চামচেই হয়ে যাবে।
এবার তাতে নারকেল তেল ঢালুন। একটু মিশিয়ে নিয়ে এই মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে নিন ভালো করে। এবার আলতো ভাবে ম্যাসাজ করতে থাকুন। দুই/তিন মিনিটের জন্য ম্যাসাজ করতে পারেন বা চাইলে আর সামান্য বেশি সময়ও নিতে পারেন আপনি।
লেবুর ব্যবহার এখানে আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী হতে পারে। ত্বক থেকে দাগ – ছোপ দূর করার থাকলে মিশ্রণে কিছুটা লেবুর রস যোগ করে নিন কেবল।
ম্যাসাজ করা শেষে পাত্রে কুসুম গরম পানি নিয়ে তাতে হাত – পা ডুবিয়ে রাখুন। ওই পানিতেই ধীরে ধীরে ত্বক থেকে মিশ্রণ ছাড়িয়ে নিন।আরেকবার পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে শুকনো করে মুছে ফেলুন।
নিজের ত্বকের ব্যাপক পরিবর্তন আপনার মনোযোগ কেড়ে নেবে তখনই। খুব সাথে – সাথেই চামড়ায় কোমলতা টের পাবেন আপনি।বিশেষ করে বহু দিন যদি রুক্ষ নিষ্প্রাণ ত্বক দেখে থাকেন তবে হুট করে এই মোলায়েম ভাবটা আপনাকে অবাক করবে নিঃসন্দেহে।
হাত মুছে নিয়ে এবার পছন্দ বা দরকার মতন ময়েশ্চারাইজিং করুন। ডিপ ময়েশ্চারাইজিং এর জন্য গ্লিসারিন ব্যাবহার করতে পারেন, কয়েক ফোঁটা গোলাপজল মিলিয়ে।বা নিজের প্রিয় লোশনেই শেষ করুন ত্বকচর্চার পাট।
বিশেষ করে রুক্ষতার মৌসুমে এই উপায়টি যেকারোই ভীষণ উপকারে আসবে। কয়েক দিনের টানা প্রয়োগ দীর্ঘ সময়ের নির্জীব ত্বকে প্রাণ ফিরিয়ে আনবে।নারকেল তেল প্রাকৃতিকভাবে ময়েশ্চারাইজিং হিসেবে খুব কার্যকরী, সাথে লবণ ত্বকের মৃতকোষ দূর করে দিচ্ছে স্ক্রাবিং এর মাধ্যমে। হাত-পায়ের পুরনো মলিনতা চটজলদি কাটিয়ে দিয়ে ত্বকে চনমনেভাব নিয়ে আসতে এই পদ্ধতিটি সত্যিই দারুণ।
No comments:
Post a Comment