রান্নার কিছু প্রয়োজনীয় টিপস

রান্নার কিছু প্রয়োজনীয় টিপসঃ
============================

# আগুন-গরম কফি খেতে খেতে শেষের দিকের চুমুকগুলো কেমন ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা হয়ে যায়। টিপস হলো আগে একটু গরম পানি দিয়ে কাপটি গরম করে নিন।
# অনেক সময় আমরা যখন ডিম সিদ্ধ করি, ডিম কেমন ফেটে ফেটে যায়। খোসা ভেঙে সাদা সাদা অ্যালবুমিন পানিতে বেরিয়ে আসে। এ রকম পরিস্থিতি এড়ানোর জন্য আগে পানিতে একচিমটি লবণ দিয়ে রাখুন। দেখবেন ডিম আর ফাটবে না।
# হাত পুড়ে গেলে ঠাণ্ডা পানিতে হাত ২০-২৫ মিনিট চুবিয়ে রাখুন বা ঠাণ্ডা পানির কলের নিচে হাত রাখুন। যেকোনো মলম বা বরফের চেয়ে পানি বেশি কার্যকর।
# হাত কেটে গেলে প্রথমে কলের ঠাণ্ডা পানিতে হাত ধুয়ে পরিষ্কার করে কিচেন টাওয়েলে পানি মুছুন, তারপরে ব্যান্ড এইড লাগান।
# আলু বেশিদিন রেখে দিলে নরম হয়ে যায়। সবুজ সবুজ গাছের জন্ম নেয়। এখন উপায়? আলুর প্যাকেটে একটা আপেল রেখে দিন।
# রান্নার সময় খাবার পুড়িয়ে ফেলেছেন। প্যানটি সাবান মেশানো গরম পানিতে সিঙ্কে চুবিয়ে রাখুন ঘণ্টাখানেক। প্যান পরিষ্কার সহজ হয়ে যাবে।
# পেঁয়াজ কাটতে চোখ তো জ্বালাতন করবেই। পেঁয়াজটি খোসা ছাড়িয়ে গরম পানিতে ধুয়ে নিন কিংবা চুইংগামপ্রেমী হলে মুখে চুইংগাম পুরে চিবোতে থাকলে পেঁয়াজ কাটলে চোখ জ্বলবে না।
# পেঁয়াজ বা টমেটো কাটার পর আধা পেঁয়াজ অব্যবহৃত রয়ে গেলে তা এয়ারটাইট গ্লাডরাপ করে ফ্রিজে রাখুন। অনেক দিন থাকবে।
# পাস্তা, স্পাগেটি বা নুডলস সিদ্ধ করার সময় অবশ্যই পানিতে এক বা দুই চিমটি লবণ দেবেন। আপনার জটিল পাস্তা মহা জটিল হবে। লবণের সঙ্গে পানিতে দুই চামচ তেল দিন; দেখবেন পাস্তা, স্পাগেটি, নুডলস একটির সঙ্গে আরেকটি লেগে যাচ্ছে না (ফুটন্ত অবস্থায় কিংবা পানি ঝরানোর পর আর আঠা আঠা হবে না)। ঠাণ্ডা পানিতে পাস্তা/নুডলস/স্পাগেটি দেবেন না; পানি সম্পূর্ণভাবে গরম হলে তার পরই ওগুলো দেবেন। লবণ ও তেল পাস্তা দেওয়ার আগে দেবেন, পরে নয়।
# বর্ষাকালে লবণ অনেক সময় পানি হয়ে যায়। তখন লবণে একটি বা দুটি চালের দানা দিন, আর হবে না।
# রান্নায় খুব বেশি লবণ হয়ে গেছে? আমি আছি, ভাবনা কিসের! একটা আস্ত আলু খোসা ছাড়িয়ে দিয়ে দিন। অল্প কিছুক্ষণ পর দেখবেন অতিরিক্ত লবণ আলুটি শুষে নেবে।
# তরকারীতে হলুদ বেশি হয়ে গেছে ? একটু আটা পানিতে মেখে আস্তে করে তরকারীতে দিয়ে রাখুন । ভয় নেই। ওটা গল্বে না । আস্তে আস্তে সক্ত হয়ে যাবে এবং সে বাড়তি হলুদ কমিয়ে ফেলবে ।
# মোমবাতি ফ্রিজে রাখুন। মোমবাতি ভালো থাকবে এবং ক্ষয়ও হবে কম।
# সবজি, ধনেপাতা বেশিদিন সতেজ রাখতে চান? টিস্যু পেপার কলের পানিতে ভিজিয়ে সবজির নিচের অংশে জড়িয়ে রাখুন। তারপর ফ্রিজের ভেজিটেবল বক্সে রাখুন, ব্যস।
# শুকনো মরিচ বা বিস্কিট – চানাচুর ফ্রিজে রেখে দিলে মচমচে থাকবে 

ref: net (সংগ্রহীত)

বোম্বাই পরোটা রেসিপি

নাস্তায় তৈরি করুন বোম্বাই পরোটা

বোম্বাই পরোটা , নাম শুনলেই মনে হয় এখনি একটু টেষ্ট করি পরোটাটি কেমন। আর বিকেলের নাস্তায় তো এই পরোটার জুড়ি মেলা ভার। তাহলে দেখে নেওয়া যাক বোম্বাই পরোটা কিভাবে তৈরি করতে হয়।
উপকরণ :
ময়দা ২ কাপ
ডিম ১ টা
দুধ (তরল)২ টেবিল চামচ
লবন স্বাদ মত
তেল বা ঘি ২ টেবিল চামচ
পানি পরিমাণমতো
তেল ভাজার জন্য
প্রনালিঃ
১. ডিম ও দুধ বাদে সব উপকরন এক সাথে মাখিয়ে ১ ঘন্টা রেখে দিন।
২.পিঁড়িতে একটু ময়দা ছিটিয়ে গোল বা লম্বা করে তারপর জিলাপির মতো পেঁচিয়ে গোল করে রেখে রুটি বানান।
৩. ডিম ও দুধ এক সাথে গলান।
৪.পরোটা এর দুই পাশে ডিম ও দুধ এর মিশ্রণ মাখিয়ে ফ্রাইপ্যানে ২ টেবিল চামচ তেল দিয়ে ভালোভাবে ভেজে নিতে হবে। ব্যাস হয়ে গেলো।

Ref: Net (সংগ্রহীত)

'চ্যাপা শুঁটকির ভুনা ভর্তা রেসিপি


রেসিপি :-"'চ্যাপা শুঁটকির ভুনা ভর্তা"

উপকরণ : চ্যাপা শুঁটকি ৫-৬টি , শুকনো মরিচ ৫-৬টি, পেঁয়াজ মিহি করে কাটা আধা কাপ, রসুন মিহি করে কাটা ২ টেবিল চামচ, পরিমাণমতো সরিষা তেল এবং লবণ স্বাদ অনুযায়ী।


প্রস্তুত প্রণালি : প্রথমে চ্যাপ শুঁটকির মাথা ফেলে দিয়ে আঁশ পরিষ্কার করে মাছ ভালো করে ধুয়ে রাখুন। এরপর একটি ফ্রাইপ্যানে পরিমাণমতো তেলে কিছু পেঁয়াজ কুচি ও শুকনো মরিচ ভেজে নিয়ে পাটায় রসুন কুচি ও চ্যাপা শুঁটকি এবং স্বাদ অনুযায়ী লবণসহ মিহি করে বেটে নিন। পরে একটি ফ্রাইপ্যানে অল্প তেলে পেঁয়াজ কুচি ভাজা ভাজা করে তাতে চ্যাপা শুঁটকি বাটা দিয়ে ভালোভাবে ভুনা করে নামিয়ে পরিবেশন করুন।


Ref- net (সংগ্রহীত)