ডিমের গুনাগুন


 ডিম

ডিমের গুনাগুন


১. শরীরে ভিটামিন ডি তৈরির করতে প্রতিদিন খাবারে রাখতে হবে ডিম।
২. ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইডেট।
৩. বয়ঃসন্ধিকালে, গর্ভাবস্হায় এবং যেসব মা বাচচাকে বুকের দুধ খাওয়ান 
তারা প্রতিদিন এক বা একাধিক ডিম খেতে পারেন।
৪. শরীরিক ভাবে সুস্ব থাকলে ৪০ বছর এর পরে কুসুম ছাড়া ডিম খেতে পারবেন।
৫. যারা নিয়মিত শরীরর্চচা করেন। বেয়ামগারে যান তাদের নিয়মিত ডিম খেতে বলা হয়। তবে কুসুম ছাড়া।
৬. ওজন কম এবং হজমশক্তিও ভালো, তারা নিয়মি করে ডিম খেতে পারেন এক বা একাধিক।
 শুধু ডিম নয় ডিমের তৈরী খাবার ও খেতে পারেন।
(অনেকে ভাবতে পারেন আজ এডমিন হটাত এইরকম পোস্ট কেন করলো, যেগুলো শুধু শেয়ার করতে হয় ? 
একটু আগে মুরগি গুলা বলল ডেইলি ১৫টা করে ডিম দিবে তাই দিসি 
tongue e
                                                            ----শোয়াইব পাটওয়ারী

কাচ্ছি বিরিয়ানি কিভাবে রান্না করবেন

উপকরণ : খাসির মাংস ২ কেজি, পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, ঘি ২৫০ গ্রাম, আলু আধা কেজি, পেঁয়াজের বেরেস্তা এক কাপ, দারুচিনি ৮-১০ টুকরো, এলাচ ১০-১২টি, আদা বাটা ২ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ, গরম মসলা গুঁড়া (দারুচিনি, এলাচ, জয়ফল, জয়ত্রি, শাহজিরা ও গোলমরিচ) ১ টেবিল চামচ, জিরা আধা চা চামচ, দই দেড় কাপ, দুধ ২ কাপ‚ আলুবোখারা ১৪-১৫টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো।

 প্রণালী : মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। পিতলের হাঁড়িতে মাংসের সাথে আদা রসুন বাটা, লবণ, চিনি, টকদই, দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ দিয়ে মাখিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। এবার গরম মসলার গুঁড়া, অর্ধেক ঘি ও জাফরান দিয়ে ভালোভাবে মাংস মেখে ১০ মিনিট রাখুন। এবার দুই কাপ দুধ মাংসের উপর ঢেলে দিন। আলু লবণ মাখিয়ে তেলে ভেজে মাংসের উপর দিন। চাল ধুয়ে আধা সেদ্ধ করে মাংসের উপর দিন। বাকি অর্ধেক ঘি, পেঁয়াজের বেরেস্তা, কিশমিশ, আলুবোখারা, বাদাম, গোলাপ জল ছড়িয়ে দিয়ে অল্প আঁচে এক ঘন্টার মতো চুলোয় রাখুন। চুলোয় উঠানোর আগে আটা গুলিয়ে হাঁড়ির মুখ বন্ধ করে দিন। এক ঘন্টা পর আঁচ আরো কমিয়ে দমে রাখুন। খড়ির চুলোয় রান্না করতে পারলে ভালো। সে ক্ষেত্রে এক ঘন্টা পর হাঁড়ির নিচে এবং উপরে জলন্ত কয়লা দিয়ে দমে বসান। গ্যাসের চুলোর ক্ষেত্রে তাওয়ার উপর হাঁড়ি বসিয়ে অল্প আঁচে দমে রাখুন।


সূত্র: বাংলারেসিপি