ডিমের গুনাগুন
১. শরীরে ভিটামিন ডি তৈরির করতে প্রতিদিন খাবারে রাখতে হবে ডিম।
২. ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইডেট।
৩. বয়ঃসন্ধিকালে, গর্ভাবস্হায় এবং যেসব মা বাচচাকে বুকের দুধ খাওয়ান
তারা প্রতিদিন এক বা একাধিক ডিম খেতে পারেন।
৪. শরীরিক ভাবে সুস্ব থাকলে ৪০ বছর এর পরে কুসুম ছাড়া ডিম খেতে পারবেন।
৫. যারা নিয়মিত শরীরর্চচা করেন। বেয়ামগারে যান তাদের নিয়মিত ডিম খেতে বলা হয়। তবে কুসুম ছাড়া।
৬. ওজন কম এবং হজমশক্তিও ভালো, তারা নিয়মি করে ডিম খেতে পারেন এক বা একাধিক।
শুধু ডিম নয় ডিমের তৈরী খাবার ও খেতে পারেন।
(অনেকে ভাবতে পারেন আজ এডমিন হটাত এইরকম পোস্ট কেন করলো, যেগুলো শুধু শেয়ার করতে হয় ?
একটু আগে মুরগি গুলা বলল ডেইলি ১৫টা করে ডিম দিবে তাই দিসি
tongue e ----শোয়াইব পাটওয়ারী